Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2022

পুরুষত্বহীনতার জন্য এই কারণগুলি দায়ী

  আজকের পরিবর্তিত জীবনযাত্রার মাঝে পুরুষত্বহীনতা একটি সমস্যা যার ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দ্বিধা ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে কেবল মহিলারা নয়, পুরুষরাও এই সমস্যাটি কাউকে বলেন না,এটির চিকিৎসা করার জন্য তারা সঠিক ডাক্তারের কাছে যান না। পুরুষত্বহীনতা একটি ভয়াবহ সমস্যা। পুরুষত্বহীনতার এমন একটি অবস্থা যেখানে পুরুষের শুক্রাণু শূন্যতা বা বীর্য না হওয়া। শুক্রানু হচ্ছে পুরুষের প্রজনন কোষ যা বীর্য এ থাকে, শুক্রানু খালি চোখে দেখা যায় না । উন্নত মানের ডায়াগনস্টিক সেন্টার / এন্ড্রোলোজি (Andrology) ল্যাবে বীর্য টেস্ট করে শুক্রানুর উপস্থিতি, সংখ্যা, আকৃতি , চলন শক্তি নির্নয় করেন ডাক্তার । বিজ্ঞান এখন এত বেশি অগ্রগতি করেছে যে এই সমস্যাটির প্রতিকার হতে পারে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে পুরুষদের মধ্যে এই এজোস্পার্মিয়া (Azoospermia) সমস্যাটি 12 থেকে 20 শতাংশ বেড়েছে। শুক্রাণু শূন্যতা সমস্যার পিছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে- ১.ফলিকুলার স্ট্যামুলেটিং হরমোনের ঘাটতি ২.জিনগত কারণ ৩.কখনও কখনও কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপিও একটি কারণ ৪.ভুল জীবনযাপন ৫.খাদ্যাভ্যাস ৬.স্ট্রেস ৭.ইনফেকশন ৮.শুক্রানু উৎপাদন ঠিকমতো হ

স্বপ্নদোষের প্রতিকার

  ১. রাতে ঢিলাঢালা জামাকাপড় পরে ঘুমান ২. অতিরিক্ত যৌন চিন্তা বাদ দিন ৩. পর্ণ দেখা বন্ধ করুন ৪. রাতে ঘুমানোর আগে প্রস্রাব করে ঘুমান ৫. মাঝরাতে ঘুম থেকে উঠে আবার প্রস্রাব করুন ৬. রাতে ঘুমানোর আগে কিছু বরফ নিয়ে অণ্ডকোষের চারপাশে কিছুক্ষন মালিশ করে তারপর ঘুমান ।  এরপরও যদি না কমে তবে দেরি না করে ডাক্তার দেখান। যে কোনো যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধানে কিউর পয়েন্ট ( Cure Point Consultancy )আছে আপনার পাশে। সুতরাং আর দেরী না করে আজই যোগাযোগ করুন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ পূর্ব মনিপুর, Opposite-আল হেলাল হাসপাতাল, বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা - ১২১৬ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

নিয়মিত 'স্বপ্নদোষ' কি কোন জটিল রোগ

  স্বপ্নদোষের সমস্যায় হামেশাই ভুগে থাকেন পুরুষরা। ঘন ঘন স্বপ্নদোষ অনেকেরই হয়ে থাকে। পুরুষদের স্বপ্নদোষের কারণ হল হরমোন। ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হচ্ছে তবে বিশেষজ্ঞদের মতে এই ঘটনায় বিচলিত  হওয়ার মতো কিছু নেই। এই নিয়ে অনেকেরই ভুলভাল ধারণা রয়েছে যার কোনও যুক্তিসঙ্গত ভিত্তি নেই। স্বপ্নদোষ নিয়ে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা জানলে চমকে যাবেন। সমাজের একটা প্রচলিত অংশের ধারণা রয়েছে যে স্বপ্নদোষের ফলে শরীর ভেঙে যায় এবং যার ফলে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন।  গভীর ঘুমের মধ্যে এই স্বপ্নদোষে আপনা-আপনি বীর্যস্খলন হয়ে যায়। যারা অতিরিক্ত পরিমাণে হস্তমৈথুন করেন তাদের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ বেশি হয়।  সাধারণত ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী ছেলে-মেয়েদের প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। তবে বয়ঃসন্ধিকালের পরে যে কোনো সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে। এটার সাথে যৌন উত্তেজক স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতে পারে, আবার নাও পারে। ঘুমের মধ্যে যৌন উদ্দীপক স্বপ্ন দেখলেও এই সমস্যা হয়। আসলে পুরুষদের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন নিঃসৃত বেশি হলেও এই সমস্যা হয়। শুধু তাই নয়, বিশেষজ্ঞরা আরও জানাচ্ছেন হস্তমৈথুন কম করলে শরীর শান্ত থাকবে এবং

ধ্বজভঙ্গ পুরুষের পরিচয়

  ধ্বজভঙ্গ রোগের অনেক কারণ থাকলেও এ রোগের চিকিৎসা সম্ভব। চিকিৎসার মাধ্যমে পূর্ণসুস্থতা লাভ সম্ভব। ধ্বজভঙ্গ রোগ চেনার উপায়: যেসব পুরুষদের বীর্য খুব কম সৃষ্টি হয়। আর যেটুকু সৃষ্টি হয়, তাও আবার পাতলা। মজা স্বাদ অনুভব করা ছাড়াই এমনকি পুরুষাঙ্গ দাঁড়ানো ব্যতীতই বীর্যপাত হয়ে যায়। ক্রমান্বয়ে পুরুষাঙ্গ চিকন ও নিস্তেজ হতে থাকে। ঠাণ্ডা পানির ছোঁয়া পেলে তা সংকোচিত হয় না। কারণ পুরুষাঙ্গ আগে থেকেই সংকোচিত হয়ে আসে। পুরুষাঙ্গ যদি একেবারেই না দাঁড়ায়, শত চেষ্টা করে যদি দাঁড় করানো সম্ভব না হয় বরং পূর্বেই হালতেই থাকে এবং এ হালত দীর্ঘদিন যাবত হয়ে থাকে, তাহলে এসব রোগীর চিকিৎসা সম্ভব। তারা সুস্থ হবে ইনশাআল্লাহ। এ রোগ ভনায়ক কঠিন, এ রোগ যার হয়েছে সব সময় সে চিন্তা ও টেনশনে ভোগে। ধ্বজভঙ্গ হলে সংসার করা তাঁর পক্ষে দুস্কর হয়ে পড়ে, স্ত্রী সহবাসে ও সন্তানের মুখ দর্শনে বঞ্চিত হয়। পুরুষের পক্ষে ধ্বজভঙ্গ কি কঠিন ও ভয়ংকর রোগ তা বর্ণনা করা দুঃসাধ্য। ধ্বজভঙ্গের লক্ষণ-ইন্দ্রিয় শৈথিল্য, পুরুষত্বহীন, স্ত্রী গমনে অক্ষমতা, শরীরের দুর্বলতা হয়। পুরুষাঙ্গে উত্তেজনার অভাব, উত্তেজনাহীনতা বা সল্পতা হেতু রতি শক্তির অভাবকেই ধ্বজভঙ্গ (

ধ্বজভঙ্গ রোগের লক্ষণ

  যৌবন আগমনের সঙ্গে পুরুষোচিত গুনাবলীগুলি যথাযথ ভাবে বিকাশ লাভ করে না। মানুসিক দুর্বলতা প্রকাশ পায়। সর্বদাই হীনমন্যতা ও দুর্বলতার ভাব প্রকাশ পায়। যৌবনের গুনাবলী ঠিক যে সময় যৌবন ভাব প্রকাশ পাওয়া স্বাভাবিক সেটা দেখা যায় না এবং যৌনতার ভাব যথাযথ ভাবে বিকাশ লাভ করে না। দেহের নানা হরমোনের অভাবে এবং স্নায়ুবিক অক্ষমতার কারণ হিসাবে দেখা দেয়। যৌবন আগমন হলেও যৌনইন্দ্রিয়ের কোনো উত্তেজনা থাকে না। পেনিস ঠিক মত শক্ত হয় না। কখনো কখনো অতি সামান্য দু’এক ফোটা বীর্যপাত হয়। সর্বদাই এদের চরিত্রে নারী সুলভ ভাবভঙ্গি প্রকাশ পায়। অদ্ভুদ ধরনের হাবভাব প্রকাশ পায়, যা সাধারনত কোন পুরুষের মধ্যে থাকে না। এদের যৌন উত্তেজনা,পেনিসের উত্থান,বীর্যপাত প্রভৃতি কিছুই দেখা যায় না। আচার আচরণে বোকামি প্রকাশ পায়, মানুষের কাছে হস্যম্পদ হয়ে থাকে এবং অনেক সময় মানুষ তাদের নিয়ে উপহাস ও কৌতুক করে থাকে। যে কোনো যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধানে কিউর পয়েন্ট ( Cure Point Consultancy )আছে আপনার পাশে । সুতরাং আর দেরী না করে আজই যোগাযোগ করুন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমা

পুরুষদের যৌনস্বাস্থ্য সমস্যা নির্ণয় এবং প্রতিরোধের উপায়

  যৌনসমস্যা হল সেই সমস্যা যা যৌন সম্পর্ক/প্রক্রিয়ার পুরো চক্রের যে কোন পর্যায়ে দম্পতিকে পূর্ণ তৃপ্তি অর্জনে বাঁধা প্রদান করে বা কোন সমস্যার সম্মুখীন করে। নারী বা পুরুষ উভয়েরই যৌন সমস্যা থাকতে পারে। পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি যেকোন বয়সী পুরুষদের দেখা দিতে পারে। তবে সাধারণত বয়স্কদের মাঝে কিছু সমস্যা বেশি দেখা দেয়। সমস্যাগুলোর অন্তর্নিহিত কারণ অনুসন্ধান করে চিকিৎসা নিলে এগুলো ভালো হয়ে যায়। কি ধরণের যৌনসমস্যা দেখা যায়? পুরুষদের মাঝে সাধারণত ৪ ধরণের যৌন সমস্যা নিয়ে চিন্তিত হতে দেখা যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সমস্যাগুলো সঠিক চিকিৎসায় ভালো হয়ে যায় এবং কিছু ক্ষেত্রে তা হয়তো তেমন কোন সমস্যা বলেও পরিলক্ষিত হয় না। এগুলো হল- #ইরেক্টাইল ডিসফাংশন #অকাল বীর্যপাত #বিলম্বিত বা বীর্যপাতে বাঁধা #যৌনসম্পর্কে অনাগ্রহ পুরুষদের যৌন সমস্যার কারণ: পুরুষদের মধ্যে যৌন সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণ শারীরিক কিংবা মানসিক উভয়ই হতে পারে। সামগ্রিকভাবে যৌন সমস্যার শারীরিক কারণগুলি হল: #হরমোনের মাত্রার তারতম্য বিশেষ করে টেস্টোস্টেরন হরমোন। #ঔষধের প্রভাব (কিছু এন্টিডিপ্রেসেন্টস, উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ)। #রক্তনাল

পুরুষ যখন অক্ষম

  পুরুষত্বহীনতা বা ধ্বজভঙ্গ হলো পুরুষাঙ্গের উত্থান জনিত একটি জটিল সমস্যা। এ অবস্থায় ব্যক্তি যৌনমিলনের অক্ষম হয়ে পড়ে। ধ্বজভঙ্গ হলে পুরুষাঙ্গ সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে শিথিল হয়ে যায় অর্থাৎ সঙ্গম ও বীর্যপাতের জন্য যথেষ্ট দৃঢ় হতে পারে না এবং পুরুষাঙ্গ দৃঢ় হলেও তা খুব বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। এ সমস্যা অনিয়মিতভাবে দেখা দিলে চিন্তার কোনো কারণ নেই। তবে বারবার দেখা দিলে অবশ্যই বুঝতে হবে এটি কোনো গুরুতর রোগের লক্ষণ এবং এক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। পুরুষত্বহীনতা : প্রকৃত অর্থে এটি পুরুষের যৌনকার্যে অক্ষমতাকেই বুঝায়। শ্রেণীবিভাগ : মূলত পুরুষত্বহীনতাকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায় ইরেকশন ফেইলিউর : অর্থাৎ পুরুষ লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। পেরিট্রেশন ফেইলিউর : অর্থাৎ লিঙ্গের যোনিদ্বারছেদনে ব্যর্থতা। প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন : অর্থাৎ সহবাসে দ্রুত বীর্যস্খলন, তথা স্থায়ীত্বের অভাব। কারণসমূহ : প্রধান প্রধান কারণগুলো হলো: বয়সের পার্থক্য, পার্টনারকে অপছন্দ (দেহ-সৌষ্ঠব, ত্বক ও মুখশ্রী) দুশ্চিন্তা, টেনশন ও অবসাদ, ডায়াবেটিস, যৌনবাহিত রোগ (সিফিলিস, গণোরিয়া), রক্তে সেক্স-হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, যৌনাসন, সেক্স-এডুকেশ

কিভাবে বুঝবেন সিফিলিস হয়েছে এবং বাঁচার উপায় কী?

  সিফিলিস একটি যৌনবাহিত রোগ। এই রোগের জীবানুর নাম ট্রেপনোমা প্যালিডাম। অনিয়ন্ত্রিত যৌন মিলন ও সিফিলিস আক্রান্ত কারো সঙ্গে যৌন মিলনে এই রোগ হয়ে থাকে। তবে সিফিলিস আক্রান্ত কারো রক্ত গ্রহণের মাধ্যমেও এই রোগ হয়। আবার গর্ভাবস্থায় মায়ের সিফিলিস থেকে থাকলে সন্তানও এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। যেসব মানুষ বিভিন্ন শহরে ভ্রমণ করছেন এবং প্রত্যেক শহরে ভিন্ন ভিন্ন শয্যাসঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হচ্ছেন, তাদের সিফিলিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা খুবই বেশি। সাধারণত আক্রান্ত কারো সঙ্গে যৌন মিলনের ২-৪ সপ্তাহ পরে এই রোগের লক্ষণগুলো দেখা দেয়। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে ৩ মাস পর্যন্ত দেরি হতে পারে। কীভাবে বুঝবেন সিফিলিস হয়েছে? সিফিলিসে আক্রান্ত হলে একেক জনের একেক রকম উপসর্গ দেখা দেয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আলসারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করে। এরপর সারাদেহে ব্রনের মতো গুটি দেখা দেয় এবং তা বড় হতে থাকে। কোনো কোনোটির আকার এক সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। পুরুষদের ক্ষেত্রে সাধারণত পেনিসে আলসার ধরা পড়ে, নারীদের যোনীতে। এছাড়া নারী ও পুরুষের পায়ুপথ বা মলদ্বারেও আলসার হতে পারে। কারো কারো ঠোঁট এবং জিহ্বাতেও আলসার ধরা পড়ে।