Skip to main content

Posts

Showing posts from December, 2022

অণ্ডকোষের নানাবিধ সমস্যা

  অণ্ডকোষের নানাবিধ সমস্যা: হার্নিয়া হলে মনে হবে পেটের ভেতর থেকে নাড়ি বের হয়ে আসতে চায়। হাঁচি, কাশি দিলে অথবা জোরে হাঁটলে মনে হবে তলপেটের নিচ থেকে কিছু একটা অণ্ডকোষের ভেতরে চলে আসতে চাচ্ছে। অণ্ডকোষকে ঝুলে থাকতে সাহায্য করে বলা যেতে পারে তারের মতো এই অংশটি অণ্ডকোষের সাথে পেঁচিয়ে গেলে তাকে বলা হয় টেস্টিকুলার টরশন। পেট থেকে যে রক্তনালী অণ্ডকোষের সাথে সংযুক্ত থাকে সেটা ফুলে যেতে পারে, দেখতে কৃমির মতো মনে হতে পারে, যাকে বলা হয় ভেরিকোসিল। টেস্টিকুলার সিস্ট হলে মনে হবে দুটি অণ্ডকোষের সাথে নতুন আরও অণ্ডকোষ গজিয়েছে। অণ্ডকোষের বেশিরভাগ সমস্যায় অঙ্গটি ফুলে যাওয়া একটি লক্ষণ। বেশিরভাগ সমস্যায় ব্যথা হতে পারে। অণ্ডকোষের সমস্যা নিয়ে তখন অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাবেন যখন খেয়াল করবেন যে অণ্ডকোষের অনুভূতি চলে গেছে। অণ্ডকোষে হাত দিলে এমনকি উরুতেও একটু ঘষা লাগলে পুরুষদের এক ধরনের অনুভূতি হয়। সেই অনুভূতি যখন বোধ করবেন না এবং আস্তে আস্তে অণ্ডকোষ ফুলে যাচ্ছে, এই দুটো সমস্যা খেয়াল করলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাবেন। কারণ এটি ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-0456

স্থায়ী যৌন সমস্যার সমাধান

  রোগের সঠিক চিকিৎসা: ১.শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো  ২.মানুসিক ও শারীরিক সুস্থতা  ৩.পুষ্টিকর খাবার খাওয়া  ৪.ভিটামিন সি জাতীয় সব খাদ্য বেশি বেশি খাওয়া  ৫.হরমোন ঠিক আছে কিনা সেটা খেয়াল রাখা  ৬.লিঙ্গ শিথিল হওয়া রোধ করা  ৭.লিঙ্গ শক্ত না হওয়া  ৮.দ্রুত বীর্যপাত বন্ধ করা  ৯.বাঁকা বা চিকন লিঙ্গ সমস্যা সমাধান  ১০.সহবাসে সময় কম পাওয়া  স্থায়ী যৌন সমস্যার সমাধান: ১.লিঙ্গ শক্ত না হওয়া  ২.দ্রুত বীর্যপাত  ৩.আকাঙ্খা কমে যাওয়া  ৪.লিঙ্গ ছোট বা বাঁকা হওয়া  ৫.লিঙ্গ চিকন হওয়া  ৬.অন্ডকোষ ঝুলে যাওয়া  সুতরাং সুন্দর এবং সুস্থ জীবন গড়তে চাইলে আজই যোগাযোগ করুন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা১২১৬ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

আইবিএস নিয়ে ভালো থাকার উপায়

  আইবিএস নিয়ে ভালো থাকার উপায়: যেসব খাবারে পেটের সমস্যা বাড়ে, সেসব এড়িয়ে চলুন। দুধ, দুগ্ধজাত খাবার, শাক, অতিরিক্ত তেলে ভাজা বা ডিপ ফ্রাই খাবার, অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, বেকারি, কৃত্রিম চিনি, ক্যাফেইন ইত্যাদি এড়িয়ে চলা ভালো। *নিয়মিত ব্যায়াম বা হাঁটাহাঁটির চেষ্টা করুন। এতে পেটের গ্যাস বা ফাঁপা ভাব কমবে। *একসঙ্গে অনেক না খেয়ে সারা দিনে অল্প অল্প করে ভাগ করে খান। খাবারের টাইমটেবিল বজায় রাখুন। *মানসিক চাপ বা স্ট্রেস কমাতে ব্যায়াম, যোগব্যায়াম, মেডিটেশন করতে পারেন। দরকার হলে বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নিন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা১২১৬ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন:

  প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন এক থেকে দেড় মিনিটের আগে যদি তার ইজাকুলেশন হয়ে যায়, একে আমরা সাধারণত প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন বলি। প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশনের অনেক কারণ আছে। প্রথম কারণ হচ্ছে ইডিওপ্যাথিক, মানে কোনও কারণ পাওয়া যাচ্ছে না। দুই নম্বর হচ্ছে সাইকোলজিক্যাল। সাইকোলজিক্যালের মধ্যে অনেক কিছু চলে আসে। যেমন মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, ঘুমের অভাব, যৌনশিক্ষার অভাব, ছোটকালে যদি সেক্সুয়াল ট্রমা থাকে বা ভয় থাকে, ঘুমের অসুবিধা, পারিবারিক কলহ এ রকম অনেক ব্যাপার চলে আসে। এরপর আসে বিভিন্ন ওষুধ। অনেক ওষুধের সাইড ইফেক্টের কারণে প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন হয়ে থাকে। আবার কিছু রোগ আছে। যেমন ডায়াবেটিস হলে, থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে, টেস্টোস্টেরন হরমোনের ইমব্যালান্স হলে; আরও অনেক কারণ আছে। মানুষের অভ্যাসের মধ্যে যেটা আছে স্মোকিং ও অ্যালকোহল। এ দুটো অভ্যাস যাদের থাকে, তাদের প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন হয়। সুতরাং সুন্দর এবং সুস্থ জীবন গড়তে চাইলে আজই যোগাযোগ করুন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,ব

দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসা

  দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসা: ১. দ্রুত বীর্যপাত রোধে কম কোলস্টেরল ও কম চিনি সমৃদ্ধ খাবার খান।  ২. যৌন জীবনকে উপভোগ করতে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান। ৩. সেক্স করার সময় উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে রেখে চুমু সহ অন্যান্য আনন্দ করে তারপর সেক্স করলে দ্রুত বীর্যপাত রোধ সম্ভব। ৪. প্রাকৃতিক খাবারের মধ্যে পেয়ারা,খেজুর, কাঠ বাদাম,মধু ইত্যাদি বীর্য বাড়ায়, এগুলো নিয়মিত খাওয়া ভাল। ৫. প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় এক কাপ গরম দুধের সাথে ১০ টি বাদাম (পানিতে ভিজিয়ে রাখা), জাফরান, এক চিমটি আদা ও এক চিমটি এলাচ মিশিয়ে খান। ৬. যাবতীয় বদ অভ্যাস বর্জন করুন। নিয়মিত ব্যায়াম, পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ দুধ, ডিম, মধু ইত্যাদি। সুতরাং সুন্দর এবং সুস্থ জীবন গড়তে চাইলে আজই যোগাযোগ করুন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা১২১৬

দ্রুত বীর্যপাত

  পুরুষদের মধ্যে এটা খুবই কমন সমস্যা। এখানে যৌন আদরের কারণে পুরুষদের লিঙ্গ উত্থিত হয় কিন্তু যৌন সহবাসের নিমিত্তে নারীর যোনিপথে লিঙ্গ প্রবেশ করানোর পরপরই বীর্য বের হয়ে যায়। সময়ের হিসেবে বললে ১ মিনিটের ও কম সময়ের মধ্যে অর্গাজম হয়ে যায়। যদিও যৌনসঙ্গমের নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা নেই তবুও যদি দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় তাহলে সঙ্গীর মনে হতে পারে যৌনসুখের সময়টা খুবই ক্ষণস্থায়ী ছিল বা পরিপূর্ণ/চূড়ান্ত সুখ লাভ করতে পারেনি। এ রকম দ্রুত বীর্যপাত নারী এবং পুরুষ দু’জনের জন্যই চরম লজ্জাকর ও হতাশাজনক হতে পারে। ৩০-৪০ শতাংশ পুরুষের জীবনের কোনো না কোনো সময়ে এ সমস্যা হতে পারে। কারো মধ্যে এ সমস্যাটা ৬ মাস ধরে থাকলে চিকিৎসা হওয়া দরকার। যদিও এর সঠিক কারণ এখনও অজানা তবুও মানসিক চাপ, বিষণ্নতা, দুশ্চিন্তা, সঙ্গীকে সুখী করতে না পারার জন্য দোষী, নিজের শরীরের ইমেজ নিয়ে আত্মবিশ্বাসের অভাব, যৌন সহবাসের সময় সম্পর্কে ভুল ধারণা ইত্যাদি কারণে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ওষুধের পার্শপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায় বা সংকুচিত হতে পারে। সুতরাং সঠিক ওষুধ সেবনে সুস্থ থাকতে হবে। সুতরাং সুন্দর এবং সুস্থ জীবন গড়

যৌন আকাঙ্ক্ষার অভাবগুলো

  পুরুষদের মধ্যে যৌন উত্তেজনা আসে এবং যৌন সুখ লাভ করেন কিন্তু তাদের যৌন কাজের প্রতি আগ্রহ তীব্রভাবে অনেক কমে যায়। নিজের মধ্যে যৌন আগ্রহ কমে যাওয়ার কারণে সঙ্গীর সব ধরনের যৌন আবেদন বা আচরণ তীব্রভাবে প্রত্যাখ্যান করে এবং পুরুষ নিজ উদ্যোগী হয়ে কখনও সঙ্গীর সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হয় না। কিছু কিছু পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে যৌনতায় আগ্রহ না পেলেও হস্তমৈথন করে যৌন সুখানুভূতি লাভ করে। অনেক নারী অভিযোগ করে থাকেন যে তাদের স্বামী তাদের সঙ্গে যৌন মিলন না করলেও তাদের সামনেই হস্তমৈথুন করে। একজন নারী এ ধরনের আচরণ কখনও মেনে নিতে পারে না এবং এতে করে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ শুরু হয় যেটা অন্যান্য ছোটখাট বিষয় দিয়ে প্রকাশিত হয়। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ, ঝগড়াঝাঁটি, সঙ্গীর প্রতি সন্দেহবাতিকতা ইত্যাদি কারণে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ওষুধের পার্শপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায় বা সংকুচিত হতে পারে। সুতরাং সঠিক ওষুধ সেবনে সুস্থ থাকতে হবে। সুতরাং সুন্দর এবং সুস্থ জীবন গড়তে চাইলে আজই যোগাযোগ করুন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমাদের ঠিকান

রোগের সঠিক চিকিৎসা

  রোগের সঠিক চিকিৎসা: ১.শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো  ২.মানুসিক ও শারীরিক সুস্থতা  ৩.পুষ্টিকর খাবার খাওয়া  ৪.ভিটামিন সি জাতীয় সব খাদ্য বেশি বেশি খাওয়া  ৫.হরমোন ঠিক আছে কিনা সেটা খেয়াল রাখা  ৬.লিঙ্গ শিথিল হওয়া রোধ করা  ৭.লিঙ্গ শক্ত না হওয়া  ৮.দ্রুত বীর্যপাত বন্ধ করা  ৯.বাঁকা বা চিকন লিঙ্গ সমস্যা সমাধান  ১০.সহবাসে সময় কম পাওয়া  বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ওষুধের পার্শপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায় বা সংকুচিত হতে পারে। সুতরাং সঠিক ওষুধ সেবনে সুস্থ থাকতে হবে।  সুতরাং সুন্দর এবং সুস্থ জীবন গড়তে চাইলে আজই যোগাযোগ করুন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা১২১৬ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিভাবে বাড়াবেন

  আমাদের শরীর যখন যে কোনো ধরনের রোগ-জীবাণু কিংবা ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হয়, তখন সেগুলো থেকে শরীরকে রক্ষা করে আমাদের শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা। সুতরাং, যার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যতটা ভালো, তার রোগ-বালাইয়ে আক্রান্ত হবার ঝুঁকি ততই কম। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার কিছু অংশ আমরা জন্মের সময়ই অর্জন করি আর বাকিটা আমাদের জীবনযাপন পদ্ধতির ওপর নির্ভর করে। তাই শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো খুব জরুরি। *ধূমপান এবং যে কোনো ধরনের নেশাদ্রব্য থেকে দূরে থাকুন। আপনি যদি ধূমপায়ী হোন তবে যে কোনো রোগে আপনার আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অধূমপায়ীদের থেকে অনেক বেশি। *স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। তেল, চর্বি ও বেশি মশলাযুক্ত খাবারের বদলে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে। চিনিযুক্ত খাবার কম খাওয়াই ভালো।  *প্রতিদিন শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে। নিয়মিত আধাঘণ্টা জোরে জোরে হাঁটা শরীরের জন্য খুব ভালো ব্যায়াম। *মানসিক চাপ কমাতে হবে।  *পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। ঘুমের পরিমাণ বয়সের সাথে সাথে কম বেশি হতে পারে। তবে সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো খুব জরুরি। *নিজেকে পরিছন্ন রাখতে হবে

টেস্টোস্টেরন কি?

  টেস্টোস্টেরন একটি স্টেরয়েড হরমোন যা কোলেস্টেরল থেকে অর্জিত হয়। টেস্টোস্টেরনকে পুরুষ হরমোন বলা হয়। এই হরমোন কমে গেলে যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যাওয়া, লিঙ্গোত্থানে সমস্যার মতো ঘটনা ঘটে। এই হরমোন প্রধানত পুরুষদের শুক্রাশয় দ্বারা নিঃসৃত হয়ে থাকে কিন্তু খুব অল্প পরিমাণ টেস্টোস্টেরন নারীদের অ্যাড্রিনাল কর্টেক্স ও ডিম্বাশয় দ্বারাও নিঃসৃত হয়। বয়ঃসন্ধিকালে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যায়, কৈশোরের শেষের দিক থেকে ২০ বছর বয়সের প্রারম্ভে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা সর্বাধিক হয় এবং তারপর এ মাত্রা কমতে থাকে। ৩০ বছর বয়সের পর একজন পুরুষের টেস্টোস্টেরন মাত্রা ধীরে ধীরে কমে যাওয়াটা স্বাভাবিক এবং এ হ্রাস পাওয়া প্রতিবছর অব্যাহত থাকে। টেস্টোস্টেরন একটি গুরুত্বপূর্ণ পুরুষ হরমোন যা কামোন্নয়ন বা যৌনোন্নয়ন, মাসল মাস বা মেটাবলিক রেট বা শারীরিক শক্তি ও দৈনিক কার্যক্ষমতা এবং লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে। সুতরাং সুন্দর এবং সুস্থ জীবন গড়তে চাইলে আজই যোগাযোগ করুন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,ব

ভালো স্বাস্থ্য মানে মানসিক আর শারীরিক

  ভালো স্বাস্থ্য মানে মানসিক আর শারীরিক দুই দিক থেকেই সুস্থ থাকা। অনেকের বেলায় দেখা যায়, শরীর ঠিক থাকলেও মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টিকে একেবারেই গুরুত্ব দেন না। আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপন ঠিকমতো চালিয়ে নিতে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর গুরুত্ব দেওয়া কিন্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ। জীবনযাপনে সামান্য কিছু পরিবর্তন এনে সব মানসিক সমস্যা দূরে ঠেলে মনকে ফুরফুরে করে তুলতে পারেন।  নিয়মমাফিক চলুন: দৈনিক কাজের একটি নিয়ম দাঁড় করান। সময়ের কাজ সময়ে করুন। নিয়ম মেনে খাওয়া, ঘুম থেকে জাগা বা বিছানায় যাওয়ার বিষয়টি মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য দরকারি। যাঁরা নিয়ম মেনে চলেন, তাঁদের মানসিক ও শারীরিক দিক থেকে সুস্থ থাকার হার বেশি বলেই দেখা গেছে। ব্যায়াম করুন: মানসিকভাবে ভালো থাকতে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকাটাও জরুরি। শরীরকে সক্রিয় রাখতে সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে সুখ হরমোন নিঃসৃত হয়। মানসিকভাবে হালকা বোধ করতে বা মন ভালো রাখতে নিয়মিত ব্যায়ামের চর্চা করে যান। পুষ্টিকর খাবার খান: পুষ্টিমানসম্পন্ন ও সুষম খাবার খাবেন। খাবারের তালিকায় বেশি করে ফল আর সবজি রাখুন। মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত রাখে এমন খাবার, বিশেষ করে বাদাম কি