Skip to main content

প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন:

 



প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন

এক থেকে দেড় মিনিটের আগে যদি তার ইজাকুলেশন হয়ে যায়, একে আমরা সাধারণত প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন বলি। প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশনের অনেক কারণ আছে। প্রথম কারণ হচ্ছে ইডিওপ্যাথিক, মানে কোনও কারণ পাওয়া যাচ্ছে না। দুই নম্বর হচ্ছে সাইকোলজিক্যাল। সাইকোলজিক্যালের মধ্যে অনেক কিছু চলে আসে। যেমন মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, ঘুমের অভাব, যৌনশিক্ষার অভাব, ছোটকালে যদি সেক্সুয়াল ট্রমা থাকে বা ভয় থাকে, ঘুমের অসুবিধা, পারিবারিক কলহ এ রকম অনেক ব্যাপার চলে আসে। এরপর আসে বিভিন্ন ওষুধ। অনেক ওষুধের সাইড ইফেক্টের কারণে প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন হয়ে থাকে। আবার কিছু রোগ আছে। যেমন ডায়াবেটিস হলে, থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে, টেস্টোস্টেরন হরমোনের ইমব্যালান্স হলে; আরও অনেক কারণ আছে। মানুষের অভ্যাসের মধ্যে যেটা আছে স্মোকিং ও অ্যালকোহল। এ দুটো অভ্যাস যাদের থাকে, তাদের প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশন হয়।


সুতরাং সুন্দর এবং সুস্থ জীবন গড়তে চাইলে আজই যোগাযোগ করুন।

ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়)

আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা১২১৬

Comments

Popular posts from this blog

পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয় প্রতিকার কী?

  পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয় প্রতিকার কী? ইরেকটাইল ডিজফাংশন বা পুরুষের উত্থান ত্রুটিকে সহজ ভাষায় বলা হয় যৌন অক্ষমতা বা দুর্বলতা। পুরুষদের জন্য খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয় এটি। যৌনমিলনের পূর্বশর্ত পুরুষাঙ্গের যথাযথ উত্থান। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, মিলনের পূর্বে পুরুষের লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান ঘটছে না কিংবা ঘটলেও বেশিক্ষণ দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। ফলে পরিপূর্ণ ও সফল যৌনমিলনও সম্ভব হচ্ছে না।  এ ধরনের সমস্যায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন দম্পতি। আবার সংকোচ ও দ্বিধার কারণে চিকিৎসকের কাছে যান না বাজারচলতি চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে কবিরাজি হারবাল বা টোটকা চিকিৎসা নিয়ে আরও জটিলতায় পড়েন। তাই সংকোচ ভেঙে এ সমস্যা নিয়ে সঠিক পরামর্শ নিতে হবে।  প্রথমেই জানা যাক কেন হয় ইরেকটাইল ডিজফাংশন। পুরুষের লিঙ্গের উত্থান মূলত যৌন উদ্দীপনার সঙ্গে সম্পর্কিত। আর পুরুষের যৌন উদ্দীপনা খুবই জটিল একটি প্রক্রিয়া, যেটির সঙ্গে সরাসরি সংযোগ রয়েছে তাদের মস্তিষ্ক, হরমোন, আবেগ, স্নায়ু, পেশি ও রক্ত সংবহনতন্ত্রের। এগুলোর যেকোনো একটির সমস্যা বা অস্বাভাবিকতার কারণে ইরেকটাইল ডিজফাংশন হয়ে থাকতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপ, বিষণ্নতা বা অন্যান্য

সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ

  সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ: সিফিলিস প্রধান যৌন রোগগুলোর মধ্য অন্যতম। এটি একটি জটিল যৌন সংক্রামক রোগ। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ১২ মিলিয়ন মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। এ রোগ দেহে দীর্ঘকালীন জটিলতা দেখা দেয়। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না করালে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। আমাদের দেশে এ রোগের প্রভাব ব্যাপক, বিশেষ করে শহর এলাকায় রোগটি সচরাচর দেখা যায়। বন্দরনগরী ও শিল্পনগরীতে এ রোগটি সাধারণত দেখা যায়। সংক্রমণের উৎস কী : আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বক ও শ্লেষ্মাঝিল্লির ক্ষত, ক্ষত হতে নিঃসৃত রস, লালা, যোনি থেকে নিঃসৃত রস, যোনি থেকে নিঃসৃত রক্ত, বীর্য আক্রান্ত ব্যক্তির ঠোঁট ও মুখ। কিভাবে সংক্রমিত হয় : আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে সৃষ্ট সিফিলিটিক ক্ষত এর সরাসরি সংস্পর্শে এলে জনান্তরে এ রোগ ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি যৌনমিলন করলে। অনিরাপদ যৌনি মিলন, বিশেষ করে পায়ুপথে যৌন মিলন কিংবা মুখ মৈথুন কিংবা চুম্বন বিনিময় করলে। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত গ্রহণ করলে। রক্তসঞ্চালন বা ইনজেকশনের মাধ্যমে ও এ রোগ ছড়ায়। আক্রান্ত মা সন্তান জন্মদানের আগেই শিশুর দেহে বিস্তার ঘটিয়ে দেন। আক্রান্ত মায়ের দুধ পান করলে। বিশেষ করে

বিছানায় সুখী করতে পারছেন না সঙ্গীকে?

 বিছানায় সুখী করতে পারছেন না সঙ্গীকে? অনিয়মিত জীবনধারা বাড়িয়ে তুলছে ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ,কোলেস্টেরলের মতো অসুখ। এর পাশাপাশি রোজকার কর্মব্যস্ত জীবনে প্রভাব ফেলছে। বাড়িয়ে তুলছে মানসিক সমস্যা। দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে মেজাজও পরিবর্তন হচ্ছে। এর সঙ্গেই ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছে যৌন স্বাস্থ্যও। খিটখিটে স্বভাব সম্পর্কে যেমন তিক্ততা বাড়িয়ে তুলছে তেমনই যৌনতার প্রতিও আগ্রহ হারাচ্ছেন বহু মানুষ। এর পিছনেও দায়ী আমাদের জীবনধারা। আর এখান থেকে ফিকে হচ্ছে দাম্পত্যের সুখ। বাড়ছে জীবনে অশান্তি। এই সমস্যাগুলো মহিলা, পুরুষদের মধ্যে নির্বিশেষে দেখা যাচ্ছে। পুরুষদের যৌন রোগ, ইরেক্টাইল ডিসফাংশন ও বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যাগুলোর সমাধান রয়েছে। শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বার করে দেওয়া হয় এবং এখান থেকে পুরুষদের মধ্যে বেড়ে ওঠে যৌন আকাঙ্ক্ষা।  হোমিওপ্যাথি,ন্যাচারালপ্যাথি, ডায়েট এন্ড নিউট্রিশন অকাল বীর্যপাত, পুরুষত্বহীনতা এবং কম সেক্স ড্রাইভ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এটি স্নায়ুর কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক চাপকে কমাতে সাহায্য করে। যৌন ক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করে এবং উন্নত করে। এটি শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গুণমান উ