Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2022

শরীরকে চাঙ্গা করবে শারীরিক মিলন, নিয়মিত যৌন সম্পর্কে কী কী উপকার মিলতে পারে

  একটা বয়সের পর শারীরিক মিলন শরীর স্বাস্থ্য ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক সময় এই শারীরিক মিলনের ফলে এক ধাক্কায় শরীরের নানা সমস্যা কমে যায়। 1.শারীরিক সম্পর্ক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। ভালো সেক্স শরীরচর্চার কাজ করে। তাই শরীরের মাসল ভাল থাকে ও শরীরকে চাঙ্গা করে। 2.ব্লাড প্রেসারের মাত্র নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তাই সঠিক সময় নির্দিষ্ট বিরতিতে শারীরিক মিলন সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই এই বিষয় বিশেষ যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন। 3.একটি সার্ভেতে উঠে আসা তথ্য অনুযায়ী, হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। ভাল সেক্স, হার্ট ভাল রাখতে সাহায্য করে। হার্ট রেট ব্যালান্স করতে সাহায্য করে। 4.প্রস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় শারীরিক সম্পর্ক। মাসে ২১ বার শারীরিক মিলনের ফলে এই সম্ভাবনা বেশ কিছুটা কমে বলেই ডাক্তারের পরামর্শ। 5. ভাল ঘুম হয়, শারীরিক সম্পর্কের পর মানসিক ক্লান্তি দূর হয়। আর তা ঘুমের জন্য একান্ত প্রয়োজন। তাই শারীরিক মিলনের পর ঘুম বেশ গভীর হয়। যে কোনো যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধানে কিউর পয়েন্ট ( Cure Point Consultancy )আছে আপনার পাশে । স

যৌন মিলনের যত উপকারিতা

  নিয়মিত যৌন মিলনের অনেক উপকারিতা রয়েছে। নিয়মিত মিলনে কমবে ক্লান্তি, দুশ্চিন্তা, মেদ। আর উপহার দেবে আরামের ঘুম। সেই সঙ্গে আপনার মন ও মেজাজকে করবে ফুরফুরে। ১। সেক্স চাপ মুক্তি ঘটায়: হ্যাঁ, এটাই সত্যি৷ বায়োলজিক্যাল পার্সপেক্টিভ জার্নালের একটি স্টাডি বলছে, বিভিন্ন বয়সের বেশ কয়েকজন ব্যক্তিকে কিছু চাপের টাস্ক দেওয়া হয়৷ দেখা যায়, কাজটি করার আগে যাঁরা ইন্টারকোর্স বা মিলনে যুক্ত হয়েছেন তাঁরা অনেকটাই স্ট্রেস ফ্রি হয়েছেন। তাদের মনেও আসে ফূর্তি৷ সেই সঙ্গে কমে যায় অবসাদও। ২। মিলন মনের ফূর্তির অন্যতম রসদ: যাঁরা মিলনে লিপ্ত হন তাঁরা ফূর্তিতে থাকেন। ফলে তাঁদের সঙ্গে অন্য কেউ কথা বলেও আরাম পান। একটি পজিটিভ ভাইব্রেশন থাকে তার মধ্যে। ৩। ব্যথার উপশমেও মিলনের গুরুত্ব: শরীরের ব্যথা কমাতে মিলনের গুরুত্ব দারুণ। নিয়মিত যাঁরা ইন্টারকোর্স করেন, তাঁদের শরীরে ব্যথা কম হয়। ব্যথা সারিয়েও দেয় সেক্স। ৪। যৌনতা রক্তচাপ ঠিক রাখার জন্য ভালো। ৫৭ থেকে ৮৫ বছর বয়সে যৌনতায় সক্রিয় নারীরা উচ্চরক্তচাপে ভোগেন না। জার্নাল অফ হেলথ অ্যান্ড সোশাল বিহেভিওর এ প্রকাশিত এক গবেষণায় এমনটাই বলা হয়েছে। পাশাপাশি একটি ট্রোজান এবং স

ভোরবেলা যৌন মিলনের উপকারিতা

  আপনি কি বিবাহিত? আপনি কি ভোরে ঘুম থেকে ওঠেন? তাহলে অবশ্যই এই বিষয়টি আপনার এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়। ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠার পর যৌন মিলন যে কতটা উপকারী তা বার বার চিকিৎসকরা বলে এসেছেন। ভোরবেলা যৌনমিলনের অভ্যাস নাকি কমিয়ে দেয় হৃদরোগের ঝুঁকি। কথাটা শুনে একটু অদ্ভুত মনে হলেও কিন্তু সত্যি। কারণ বিশেষজ্ঞদের মতে ভোরের যৌনমিলন স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থেকে শারীরিক শক্তি বাড়িয়ে তুলতেও নাকি ভোরবেলার এই মিলন অপরিহার্য। ভোরে মানুষের শরীরে রক্ত চলাচল ভালো হয়। তাই ভোরবেলায় যৌন মিলনের ফলে সারাদিন মন-মেজাজ চনমনে থাকে এবং মানুষের কর্মদক্ষতা আরও বৃদ্ধি পায়। তবে এই বিষয়টি কার্যকরী করতে হলে কিন্তু আপনাকে সবার আগে যা করতে হবে তা হল ঘুমোতে যাওয়ার আগে পরিষ্কার পরিচ্ছান্ন হওয়া। মনে রাখা দরকার যে ভোরের মিলনের সময় অপরিচ্ছন্নতা যেন বাধা সৃষ্টি না করতে পারে। এই মিলন শুধু শারীরিক ক্ষেত্রে ফিট থাকতেই নয়, আপনার পার্টনারের সঙ্গে একটা সুন্দর দিন শুরু করতেও আপনাকে শক্তি যোগাবে। যে কোনো যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধানে কিউর পয়েন্ট ( Cure Point Consultancy ) আছে আপনার পাশে । সুতরাং আর দেরী

কী কী কারণে যৌন মিলনে ভয় পান মেয়েরা

  সারা দিনে নানারকম চাপ নিতে নিতে ক্লান্ত শরীর-মন মুক্তি খোঁজে বিছানায়। প্রিয় মানুষটির সান্নিধ্যে, ঘনিষ্ঠতায় মনের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। চিকিৎসক ও মনোবিজ্ঞানীরাও বলেন, শারীরিক সম্পর্ক শরীর-মনের ক্লান্তি দূর করতে সক্ষম। কিন্তু যদি পরিস্থিতিটাই উলটো হয়? যদি শারীরিক সম্পর্কের কথা ভাবলেই একটা নতুন স্ট্রেস তৈরি হয় মনে? এমন অনেক মেয়ে আছেন যাঁরা বিছানায় স্বামী বা পার্টনারের সঙ্গে শারীরিক ঘনিষ্ঠতার কথা ভেবেই টেনশনে ভুগতে থাকেন! বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, আসলে তাঁদের মাথায় এমন অনেক স্ট্রেস ফ্যাক্টর কাজ করতে থাকে যার ফলে তাঁরা আর শারীরিক ঘনিষ্ঠতা বা যৌনতার মজাটা উপভোগই করতে পারেন না। ব্যথা হওয়ার ভয়: সেক্স করলে অনেক মেয়েই ব্যথা পাওয়ার কথা বলেন। তা ছাড়া যথেষ্ট ফোরপ্লে না করলে বা যৌনমিলনেই অনীহা থাকলে ভ্যাজাইনা যথেষ্ট লুব্রিকেটেড থাকে না বলে ব্যথা লাগতে পারে। ফলে অনেক মেয়ে যৌন সম্পর্কের পরিস্থিতি তৈরি হলেই আড়ষ্ট হয়ে যান। শারীরিক গঠন নিয়ে সংকোচ: বহু মেয়ে নিজেদের শারীরিক গঠন নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। শরীর নিয়ে অস্বস্তি, শারীরিক সৌষ্ঠব সঙ্গীর পছন্দ হবে কিনা, তা নিয়ে তাঁদের মনে সংশয় থাকে। ফলে সেক্স নিয়ে প্র

পুরুষদের মনৌযৌন সমস্যাগুলো

  ১। যৌন আকাঙ্ক্ষার অভাব: পুরুষদের মধ্যে যৌন উত্তেজনা আসে এবং যৌন সুখ লাভ করেন কিন্তু তাদের যৌন কাজের প্রতি আগ্রহ তীব্রভাবে কমে যায়। নিজের মধ্যে যৌন আগ্রহ কমে যাওয়ার কারণে সঙ্গীর সবধরনের যৌন আবেদন বা আচরণ তীব্রভাবে প্রত্যাখ্যান করে এবং পুরুষ নিজ উদ্যোগী হয়ে কখনও সঙ্গীর সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হয় না। কিছু কিছু পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে যৌনতায় আগ্রহ না পেলেও হস্তমৈথন করে যৌন সুখানুভূতি লাভ করে। অনেক নারী অভিযোগ করে থাকেন যে তাদের স্বামী তাদের সঙ্গে যৌন মিলন না করলেও তাদের সামনেই হস্তমৈথুন করে। একজন নারী এ ধরনের আচরণ কখনও মেনে নিতে পারে না এবং এতে করে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ শুরু হয় যেটা অন্যান্য ছোটখাটো বিষয় দিয়ে প্রকাশিত হয়। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ, ঝগড়াঝাঁটি, বিষন্নতা, সঙ্গীর প্রতি সন্দেহবাতিকতা ইত্যাদি কারণে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। ২. ইরেক্টাইল ডিসফাংশন: সঙ্গীর সঙ্গে যৌন সহবাস করার জন্য বা যোনিপথে লিঙ্গ প্রবেশ করানোর জন্য লিঙ্গ প্রয়োজনীয় পরিমাণ শক্ত হয় না। আদর করার পরও তাদের লিঙ্গ শক্ত হয় না অথবা হলেও যোনিতে লিঙ্গ প্রবেশ করানোর সময় লিঙ্গটা নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এতে করে লিঙ্গ যোনিতে ঢোকে ন

প্রথম মিলনের আগে এই বিষয়গুলি মাথায় না রাখলেই নয়

  প্রেমের আসার কোনও দিনক্ষণ নেই। কখন, কোথায়, কীভাবে, কতবার হবে তা কেউ বলতে পারে না। তবে যতবারই আসুক সেই প্রথমবারের প্রথম ছোঁয়ার ব্যাপারই আলাদা। সেই অনুভূতি জীবনে আর কোনওদিন ফিরে আসে না। আবেগের সেই মুহূর্তেও কিন্তু একটু সাবধান থাকতে হয়। আনকোরা শরীরের ছোঁয়া যেন বিপদ হয়ে না দাঁড়ায়। আবার মিলনের আনন্দও যেন এতটুকু কম না হয়। খেয়াল তো রাখতেই হবে। তাই রইলো কিছু পরামর্শ :- ১) নিরাপত্তা- যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রে এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল। সঙ্গীর সঙ্গে প্রথমবার মিলনের আগে অবশ্য যৌনতা সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নেবেন। আর প্রয়োজনীয় নিরোধ ব্যবহার করবেন। অযাচিত যৌনরোগ কোনও ক্ষেত্রেই কাম্য নয়। ২) উৎসাহ – সঙ্গমের ক্ষেত্রে দুই পক্ষেরই সমান উৎসাহ থাকা বাঞ্ছনীয়। আপনার যতটা আগ্রহে সঙ্গীর সাড়া দেওয়াটাও আবশ্যক। কেবলমাত্র করতে হবে বলেই যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হবেন না। তা উপভোগ করবেন। আর খেয়াল রাখবেন যেন আপনার সঙ্গীও তা উপভোগ করেন। ৩) নিয়ন্ত্রণ- উৎসাহ ভাল কিন্তু অতিরিক্ত উৎসাহ আবার ভাল না। সঙ্গমের মাঝে নিঃশ্বাস নিতে ভুলবেন না। অনেকেই আবেগের তোড়ে ভেসে যান। এই কাজটি করবেন না। যতক্ষণ পারবেন সঙ্গীক

কী কারণে যৌন মিলনে ভয় থাকে এবং সহজ সমাধান

  ১.ব্যথা হওয়ার ভয়: সমাধান: শারীরিক ঘনিষ্ঠতার সময় একদম তাড়াহুড়ো করবেন না। ফোরপ্লে-র উপর জোর দিন। ভ্যাজাইনা যত বেশি পিচ্ছিল থাকবে, ব্যথার অনুভূতি ততই কমে যাবে। মাথার মধ্যে কোনওরকম টেনশন বা আড়ষ্টতা না রেখে মুহূর্তগুলো উপভোগ করুন। তবে প্রতিবারই যদি যৌনমিলনের সময় তীব্র ব্যথা হয়, তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ভ্যাজিনিসমাস নামে একধরনের সমস্যা থাকলে যৌনমিলনের সময় যোনিপথের পেশিগুলো খুব আড়ষ্ট ও শক্ত হয়ে যায় এবং তা থেকে ব্যথা হতে পারে। ২.শারীরিক গঠন নিয়ে সংকোচ: সমাধান: নিখুঁত শারীরিক গঠন বলে কিছু হয় না। প্রতিটি শারীরিক গঠন অভিনব ও নিজের মতো করে সুন্দর। তাই আপনার শরীরের গঠন কেমন তা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। আত্মবিশ্বাস ধরে রাখুন। ৩.অর্গাজ়ম না হওয়া: সমাধান: অর্গাজ়মে পৌঁছোতে পারাটা নিশ্চিতভাবেই সুখের। কিন্তু না পারলেও তাতে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার কোনও কারণ নেই! ক্লাইম্যাক্স ছাড়াও যৌনতার আরও নানা দিক আছে, সে সব উপভোগ করুন। অর্গাজ়ম হল কি হল না তা নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে বরং কী করলে আপনার সুখানুভূতি হচ্ছে তা পার্টনারের সঙ্গে ভাগ করে নিন। ৪.সৃজনশীলতার অভাব: সমাধান: মনের মধ্যে নিজের কল্পনাশক্তি বা ক্রি

দ্রুত বীর্যপাত কাদের হতে পারে?

  ১.যাদের মানসিক রোগ আছে। ২.যারা তামাক, মদ, মাদক গ্রহণ করে। ৩.যাদের বড় ধরনের শারীরিক রোগ আছে। ৪.বিবাহ বহির্ভূত যৌন মিলনে। ৫.অতিরিক্ত উত্তেজনার সহিত মিলনে। ৬.অতিরিক্ত ভয় বা টেনশান থাকলে। ৭.পার্টনারের সাথে যথেষ্ট মানসিক মিল না থাকলে। এটি একটি কমন ও সমাধান যোগ্য রোগ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই যথাযথ কাউন্সেলিং এর মাধ্যমেই ভালো হয়ে যায়। এছাড়া- *মাদক কে না বলতে হবে। *মদ তামাক থেকে দূরে থাকতে হবে। *বিবাহ বহির্ভূত যৌন মিলন থেকে দূরে থাকতে হবে। *পার্টনারের সাথে যথেষ্ট মনের মিল থাকতে হবে। *নারীকেও তার পার্টনার কে যথেষ্ট সাহায্য করতে হবে। *মানসিক চাপ মুক্ত থেকে যৌন মিলনকে উপভোগ করতে হবে। সর্বোপরি রপরেও সমাধান না হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। যে কোনো যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধানে কিউর পয়েন্ট ( Cure Point Consultancy ) আছে আপনার পাশে । সুতরাং আর দেরী না করে আজই যোগাযোগ করুন। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: +8801614167677 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়) আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ পূর্ব মনিপুর, Opposite-আল হেলাল হাসপাতাল, বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা - ১২১৬ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের

লিঙ্গ যথেষ্ট শক্ত না হওয়া কী?

  এটা এমন একটি অবস্থা যখন একজন পুরুষের লিঙ্গ সফল ভাবে যৌন মিলন করার মত যথেষ্ট শক্ত হয় না বা বেশিক্ষণ শক্ত থাকে না বা যৌন মিলন করার ইচ্ছা জাগে না। কী কী কারণে হতে পারে সমস্যাটি? ১. মস্তিষ্ক ২. আবেগ ৩. স্নায়ু ৪. হরমোন ৫. রক্তনালী ৬. মাংসপেশি এ ছাড়াও কিছু শারীরিক সমস্যাও থাকে যেমন- ১. হৃদরোগ, রক্তের চর্বি, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ওজন আধিক্য, ধূমপান, মদপান, পুরুষ হরমোন এর স্বল্পতা, পারকিনসন, মাল্টিপল এসকলেসীস, জেনিটাল এরিয়াতে অসুখ বা বিভিন্ন যৌন রোগ ইত্যাদি। ২. মানসিক চাপ, বিষণ্ণতা, মানসিক রোগ, পার্টনারের সাথে মানসিক দূরত্ব, পার্টনারের অসহযোগিতা, মনে মনে অন্য কারোর প্রতি আকর্ষিত হওয়া ইত্যাদি। পরীক্ষা: মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা, শারীরিক পরীক্ষা, রক্ত পরীক্ষা, প্রস্রাব পরীক্ষা ইত্যাদি । চিকিৎসা: ১. ধূমপান, মদপান ত্যাগ করা। ২. ওজন কমানো। ৩. নিয়মিত ব্যায়াম করা। ৪. পার্টনারের সাথে গভীর মানসিক সম্পর্ক বজায় রাখা। ৫. পার্টনারকে যথেষ্ট ভাবে সহায়তা করা (নারীদের করনীয়) ৬. পার্টনারের প্রতি অনুগত থাকা। এছাড়াও- রোগ নির্ণয় ও তার চিকিৎসা যেমন- -ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল কমানো। -হৃদরোগের চিকি

শিথিল লিঙ্গ কিভাবে শক্ত ও দৃঢ় হয়

  লিঙ্গ এমনিতে সবসময় শিথিল বা নেতিয়ে পড়ে থাকে ৷ এইসময় এই লিঙ্গ দিয়ে প্রস্রাব জাতীয় কাজ করতে কোন সমস্যা নেই ৷ তবে উত্তেজিত অবস্থায় এই লিঙ্গই লােহার মত শক্ত হয়ে ওঠে ৷ নেতিয়ে পড়া লিঙ্গ লক্ষ্য করলে দেখা যায় এর মধ্যে কোনরকম হাড় জাতীয় বস্তুর অবস্থান নেই ৷ তাহলে কিভাবে এই নরম কোমল লিঙ্গটি শক্ত ও দৃঢ় হয়ে স্ত্রী যােনিতে প্রবেশ করে ৷ কামােত্তেজনার সময়ে পুরুষের শরীরের প্রতিটি শিরা - উপশিরার মধ্যে এক ধরণের তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, এর ফলে জননেন্দ্রিয়ের শিরাগুলি প্রসারিত এবং ফুলে গিয়ে লিঙ্গের মধ্যে উত্তেজনা সঞ্চার হয় ৷ লিঙ্গের মাংসপেশীর ফাকে এমন এক একটা ফাঁকা জায়গা পড়ে আছে যা সব লিঙ্গের উত্তেজনার সময় দ্রুত রক্ত সঞ্চারের ফলে শিরাগুলাে ফুলে গিয়ে ভরাট, শক্ত এবং বড় আকার ধারণ করতে পারে ৷ অনুরূপভাবে যখন উত্তেজনা প্রশমিত হয়ে যায় অর্থাৎ অনুত্তেজিত অবস্থায় এই মাংসপেশীগুলাে শিথিল হয়ে পড়ে, তখন সেই সংকুচিত লিঙ্গ খুবই ছােট হয়ে পড়ে৷ কামােত্তেজনার সময় শরীরের মধ্যে এক ধরণের বিদ্যুৎ সৃষ্টি হয়ে রক্তের মধ্যে প্রচণ্ড উত্তেজনার সঞ্চার করে এবং শিরাগুলাের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে থাকে ৷ এর প্

বিবাহিত জীবনে পূর্ণাঙ্গ তৃপ্তির কিছু টিপস

  যৌন জীবনে পুরুষের তুলনায় মহিলাদের অসুখী হওয়ার হার অনেক বেশি। এমনকি নিজের ভালোবাসার পুরুষটির সঙ্গেও যৌন জীবন নিয়ে খুশী নন অনেক মহিলাই। মুখে প্রকাশ না করলেও মনের মধ্যে ক্ষোভ নিয়ে জীবন যাপন করেন। মুখ ফুটে অনেকে বলতে পারেন না যৌন জীবনে নিজের অসুবিধার কথা। কিন্তু এরকম কেন? কেন অনেক নারী যৌন জীবনে অসুখী ও অতৃপ্ত? ভুল ধারণা এবং অজ্ঞতা যৌন জীবনে অসুখী রয়ে যাওয়ার মূল কারণ। সঙ্গে পর্যাপ্ত যৌন শিক্ষার অভাব। যৌনতা যে কেবল সন্তান উৎপাদনের মাধ্যম নয়। নারী এবং পুরুষ উভয়ের জন্য একটি আনন্দের ব্যাপার। এই বিষয়টি সম্পর্কে আজও অজ্ঞ প্রচুর নারী। কী করতে হবে কিংবা কীভাবে করলে আরও আনন্দময় হয়ে উঠবে যৌন মিলন। সেটা জানা নেই বলে তারা রয়ে যান অসুখী ও অতৃপ্ত। *নিজেকে বুঝতে না পারা আসলে কী চাইছেন? তার শরীর কোন ডাকে কীভাবে সাড়া দিচ্ছে। কোন অঙ্গগুলো যৌনতার ক্ষেত্রে স্পর্শকাতর কিংবা নিজের শরীরের চাহিদাগুলো কী কী ইত্যাদি বিষয়ে অজ্ঞতা এবং বুঝতে না পারাও যৌন জীবনে অসুখী হবার একটি বড় কারণ। *কি চাই সেটা বলতে না পারা নিজের চাহিদাও জানেন, কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারছেন না নিজের ভালো লাগা না লাগার কথা। নারীদের যৌ

হস্তমৈথুনে প্রভাব পড়ে চিন্তায়, কমে চেহারার উজ্জ্বলতা

  হস্তমৈথুনে অভ্যস্থ হয়ে পড়েছেন? তাহলে বিপদ। হয়ত এতে খুবই মজা ও আরাম পাচ্ছে কেউ কেউ। কিন্তু দীর্ঘকালীন এই অভ্যাসে বিপদ অনিবার্য। ভবিষ্যৎ অন্ধকার। হস্তমৈথুনের ফলে শরীর থেকে স্পার্ম বেরিয়ে যাওয়ার পরপরই শরীরে টেসটোস্টেরন হরমোনের এক ধাক্কায় অনেকটা মাত্রা কমে যায়। এই হরমোনই হজম ও পেশির জোর বাড়াতে সাহায্য করে। ঘনঘন হস্তমৈথুন ফলে টেসটোস্টেরনের ওপর প্রভাব পড়ে। ফলে হজম ক্ষমতা কমে। পেশি দুর্বল হয়। শরীরে সবসময় থাকে ঝিমঝিম ভাব। তাই তো খুব বেশি হস্তমৈথুন কোনোভাবে কাঙ্খিত নয়। খুব ছোট বয়স থেকে হস্তমৈথুন অভ্যাস তৈরি হলে শরীরে টোসটোস্টেরনের মাত্রা কম তৈরি হতে থাকে। এই হরমোন শরীরে কমতে থাকলে স্পার্ম কম তৈরি হতে থাকে। বেশি হস্তমৈথুনের ফলে সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা কমতে পারে। এছাড়াও নিয়মিত হস্তমৈথুনে ফলে আপনার চিন্তায় প্রভাব পড়ে। দিনরাত শরীর নিয়েই চিন্তার ফলে সব কাজে মন হারাবেন। হস্তমৈথুন জনিত কুফল সমূহ: (১) ধাতু দূর্বলতা (শুক্রমেহ)। (২) লিঙ্গের স্থিতিশীলতা নষ্ট হওয়া। (৩) পুরুষত্ব হীনতা। (৪) স্বাস্থ্য হীনতা। (৫) রক্ত চাপ বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়া। (৬) চেহারার উজ্জলতা নষ্ট হয়ে যাওয়া। (৭) শ