Skip to main content

Posts

Showing posts from February, 2023

টেস্টোস্টেরন সমস্যার কারণে পুরুষের যে সমস্যাগুলো হয়

  টেস্টোস্টেরন সমস্যার কারণে পুরুষের যে সমস্যাগুলো হয়:  ১.যৌন চাহিদা কমে যাওয়া  ২.দ্রুত বীর্যপাত হওয়া  ৩.বীর্য তরল হয়ে যাওয়া  ৪.ক্ষয় রোগ দেখা দেওয়া  ৫.সামান্য উত্তেজনায় পানি বের হয়ে যাওয়া  ৬.মাথার চুল পড়ে যাওয়া  ৭.শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাথা হওয়া  ৮.পেনিস গত সমস্যা  ৯.খাবার রুচি কমে যাওয়া  ১০.স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া  ১১.কাজে অমনোযোগী হওয়া  যে কোনো যৌন সমস্যার সমাধানে পরামর্শ এর জন্য ফোন করতে পারেন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।  ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়)। এই দুইটা নাম্বার ছাড়া আর কোনো নাম্বার নেই. সুতরাং অন্য কোনো নাম্বার থেকে সেবা নিয়ে প্রতারিত হবেন না।  আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর ১০, ঢাকা ১২১৬

হস্তমৈথুনের কারণে লিঙ্গ ছোট বা চিকন হলে কি করণীয়

  হস্তমৈথুনের কারণে লিঙ্গ ছোট বা চিকন হলে কি করণীয়? আমাদের দেশের বিবাহিত অবিবাহিত তরুণ-যুবকরা যে বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি চিন্তা করে সেটা হলো তাদের লিঙ্গ। প্রায় অনেক পেশেন্টরা একটা অভিযোগই আমাদের করেছেন যে তাদের পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এবং এটা নিয়ে তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ। পুরুষাঙ্গ নিয়ে আপনার মনে এপর্যন্ত যত প্রকার  ধারণা তৈরী হয়েছে সবগুলিকেই মন থেকে মুছে ফেলুন।  জেনে নিন সবকিছু: • উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে ৪.৮ থেকে ৬.৪ ইঞ্চি। অনেকের মতে পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.২-৫.১০ ইঞ্চি। • তবে আপনার পেনিস যদি লম্বার সর্বনিম্ন ৪ (চার) ইঞ্চিও হয়ে থাকে তাহলেও আপনার স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না।  • বড় পেনিস মানেই বেশি আনন্দ, কথাটা ঠিক নয়। আপনার ডিউরেশন কত সেটাই হলো মূল বিষয়।  • পেনিস কখনই একেবারে সোজা হয়না। একটু বাকা থাকেই। • পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এটা কোন সমস্যা নয়। স্কুল জীবন থেকেই রাস্তাঘাটের তথাকথিত হার্বাল, কবিরাজ এবং ভেষজ ডাক্তারদের বিভ্রান্তিকর লেকচার শুনতে শুনতে অনেকের মধ্যেই এ বিষয়ে একটা বদ্ধমূল ভূল ধারণা তৈরি হয়ে আছে। যে কোনো যৌন সমস্যার

ধ্বজভঙ্গ রোগের কারণ নির্ণয়:

  ধ্বজভঙ্গ রোগের কারণ নির্ণয়: যদি হঠাৎ ধ্বজভঙ্গ বা পুরুষত্বহীনতা দেখা দেয় তবে বুঝতে হবে যে তা সাময়িক দেহ ও মনের ক্লান্তিজনিত কারণে হচ্ছে। যদি ধীরে ধীরে দেখা দিয়ে থাকে তবে জানতে হবে যে বিগত দিনে তার যৌন অভ্যাস কি রকম ছিল। যদি পূর্বে অত্যধিক স্বপ্নদোষ, হস্তমৈথুন ইত্যাদির ইতিহাস থাকে অথবা বিবাহের পূর্বে বা পরে অবৈধ মিলনের অভ্যাস থাকে এবং দীর্ঘদিন ধরে দ্রুত বীর্যপাত হয়ে থাকে তবে উভয় ক্ষেত্রেই যৌনহীনমন্যতা হতে আংশিক পুরুষত্বহীনতার সৃষ্টি হয়েছে বুঝতে হবে। অথবা রোগীর মধ্যে অত্যধিক মানসিক দুশ্চিন্তার কারণ পাওয়া যেতে পারে। বহুদিনের পুরাতন গনোরিয়া রোগ থাকতে পারে। ## তবে কিছুসংখ্যক জৈবিক বা শারীরিক কারণে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে: *হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রা। *মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদান বা নিউরোট্রান্সমিটারের অস্বাভাবিক মাত্রা। *বীর্যস্খলনে অস্বাভাবিক ক্রিয়া। *থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা। *প্রোস্টেট অথবা মূত্রনালীর প্রদাহ ও সংক্রামণ। *ডাক্তারের পরামর্শের জন্য কল করুন সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। *যোগাযোগের মোবাইল নাম্বার: 01614-167677, 01616-045632 (অনলাইনে র

স্বপ্নদোষ কি এবং কেন হয় cure point medical consultancy

  স্বপ্নদোষ কি এবং কেন হয়? স্বপ্নদোষ হলো একজন পুরুষের ঘুমের মধ্যে বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা। প্রায় ১৪ থেকে ২০ বছর বয়সী ছেলেদের এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ খুব সাধারণ। তবে বয়ঃসন্ধিকালের পরে যেকোনো সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে। এটার সাথে যৌন উত্তেজক স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতে পারে, আবার নাও পারে। আবার পুরুষদের উত্থান ছাড়াই স্বপ্নদোষ ঘটতে পারে।  স্বপ্নদোষের মাত্রা: স্বপ্নদোষের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। কিছু পুরুষের টিনএজারদের মতো বেশিসংখ্যক স্বপ্নদোষ হয়, আবার অনেক পুরুষের একবারও হয় না।  কিছু পুরুষ কেবল একটা নির্দিষ্ট বয়সে এ ধরনের স্বপ্ন দেখেন, পক্ষান্তরে অন্য বয়ঃসন্ধিকালের পর থেকেই সারাজীবন এ ধরনের স্বপ্ন দেখতে থাকেন। ঘন ঘন স্বপ্নদোষের সাথে ঘনঘন হস্তমৈথুন করার সুনিশ্চিত সম্পর্ক নেই।  একজন পুরুষের স্বপ্নদোষের মাত্রা বেড়ে যায় যদি তিনি টেস্টোসটেরনসমৃদ্ধ ওষুধ গ্রহণ করেন। তবে কিছুসংখ্যক বালক টেস্টোসটেরনের মাত্রা বাড়ানোর ফলে তাদের স্বপ্নদোষের মাত্রাও মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে।  পুরুষের প্রথম বীর্যপাতের অভিজ্ঞতা ঘটে স্বপ্নদোষ হিসেবে। তবে অনেকেই প্রথম বীর্যপাত ঘটায় হস্তমৈথুনের ম

ধ্বজভঙ্গের কারণ সমূহ

  ধ্বজভঙ্গের কারণ সমূহ হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত স্ত্রী সঙ্গম, আঘাত প্রাপ্তি, বহুমূত্র, সিফিলিস, গনোরিয়া, পুরাতন অন্ডকোষ প্রদাহ, দীর্ঘকাল যাবৎ অজীর্ণ রোগ, স্নায়বিক রোগ ইত্যাদি কারণে এই লক্ষণটি দেখা দিতে পারে। ইহাতে সন্তান উত্পাদন শক্তি লোপ পায়। অনেক চিকিত্সা বিজ্ঞানী এটাকে রোগ বলে অভিহিত করতে চান না। পুরুষের যৌন উত্তেজনা ও যৌন মিলনের স্থায়ীত্ব কম বেশি হয় কারণ তার দেহের হরমোনের ক্রিয়ার কম বেশি অবস্থা ঘটে। যৌন উত্তেজনা ও যৌন স্থায়ীত্ব কম হাওয়াই ধ্বজভঙ্গের লক্ষণ নয়। যৌন ক্ষমতা ঠিকই আছে কিন্তু মানসিক কারণে বা হীনমন্যতার জন্য ধ্বজভঙ্গ ভাব প্রকাশ পায়। অনেকেই যৌবন কালে কম বেশি বীর্য ক্ষয় করে থাকে এবং নানা প্রকার কৃত্রিম উপায় অবলম্বন করে বীর্য ক্ষয় করে তাদের মনে তাদের মনে অনেক সময় একটা ভুল ধারণার সৃষ্টি হয় যে তারা ধ্বজভঙ্গে আক্রান্ত, তার যৌন ক্ষমতা বোধ কম এমন একটা দুর্বলতা বিশেষ করে মানসিক দুর্বলতা তার মনে সৃষ্টি হয়। অনেক সময় পুরুষের পেনিস সামান্য ছোট বড় হতে পারে, ইহা প্রকৃতির নিয়মে অথবা বংশগত ধারায়। কিন্তু ছোট বলে অনেক পুরুষ মনে করে যে সে যৌন কার্যে অক্ষম এবং তার ধ্বজভঙ্গ রোগ হয়েছে এটাও ভুল ধারণা ।

টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে গেলে পুরুষের যে সকল সমস্যা হয়

  টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে গেলে পুরুষের যে সকল সমস্যা হয়: টেস্টোস্টেরন হরমোনের অভাবে পুরুষের যৌন চাহিদা, মানসিক শক্তি ইত্যাদি ক্রমশ পরিবর্তিত হতে থাকে। টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে গেলে নানা রকম লক্ষণ-উপসর্গ দেখা যায়।   ১. পুরুষের স্বাভাবিক যৌনাচরণের পরিবর্তন। অনেকের অণ্ডকোষ দুটি আকারে-আকৃতিতে ছোট হয়ে যায় এবং যৌন দুর্বলতা দেখা দেয়। ২. মানসিক পরিবর্তন: কর্মস্পৃহা অনেক কমে যায়। কাজের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলার পাশাপাশি অনেকে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন। যৌবনের যে উৎসাহ-উদ্দীপনা, মনের জোর,সব জয় করার এক উদগ্র বাসনা,টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমার ফলে তা কোথায় যেন উবে যায়।  অনেকে কোনো কাজে একভাবে মনঃসংযোগ করতে পারেন না,স্মৃতিশক্তি ক্ষীণ হয়ে আসে এমনকি অনেকে বিভিন্ন মাত্রার বিষণ্ণতায় ভুগতে পারেন। অনেক সময় অন্যান্য শারীরিক অসুখ যেমন- থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা, বিষণ্ণতা রোগ, অতিরিক্ত মদ্যপান ইত্যাদি কিংবা ওষুধ সেবনের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হিসাবেও এ রকম হতে পারে। সুতরাং একজন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যুক্তিসঙ্গত। ৩.পুরুষের পরিণত বয়সে টেস্টোস্টেরন কমে যাওয়ার ফলে পুরুষত্বের ই

ধ্বজভঙ্গ রোগের উপসর্গ ও লক্ষণ

  ধ্বজভঙ্গ রোগের উপসর্গ ও লক্ষণ: ১) দুই মাসেরও অধিক সময় যাবৎ যৌন ক্রিয়ার প্রতি কোন আগ্রহ অনুভব না করা।  ২) যৌন মিলন এড়িয়ে যাওয়া, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন মিলনের বাসনা অত্যন্ত কম অনুভব করা কিংবা যৌন মিলনের প্রতি দুঃশ্চিন্তা বা উদ্বেগ থাকা।  ৩) কখনও কখনও আগেই বীর্যপাত ঘটা, যৌন মিলনের সময় ব্যথা হওয়া, অক্ষমতা কিংবা তীব্র যৌন সুখ পেতে অক্ষমতা। অন্যদিকে মহিলাদেরও যৌন দুরবলতা, যৌনকর্মে ‍অনীহা ইত্যাদি থাকতে পারে এবং হোমিওপ্যাথিতে তারও চমৎকার চিকিৎসা আছে। আবার নারী-পুরুষ উভয়েরই যৌনশক্তি মাত্রাতিরিক্ত থাকতে পারে এবং অনেকে সময়মতো বিবাহ করতে না পারার কারণে অথবা অকালে স্ত্রীর মৃত্যু-তালাক-বিধবা হওয়ার কারণে তাদের যৌন চাহিদা পূরণ করতে পারেন না এবং এই সমস্যা নিয়ে তারা বিপদে পড়েন। তবে যে কোন পুরুষের যৌন দুর্বলতার চূড়ান্ত লক্ষণ হলো ধ্বজভঙ্গ। আপনি যদি উত্তেজক অ্যালোপ্যাথি বা হারবাল মেডিসিনের উপর নির্ভর করেন তাহলে আপনাকে সারা জীবন ঔষধ খেয়ে যেতে হবে। কিন্তু সবচেয়ে বিপদের বিষয় হলো কিছু দিন এই গুলো কন্টিনিউ করলেই আর সেগুলো কাজ করে না। শুধু তাই নয়, এর সাথে নানা বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে আরম্ভ কর

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

  শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরুষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌন সমস্যা। অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন, বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার। আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌন হরমোনের পরিমাণ যা আপনার দাম্পত্য জীবনকে করছে অশান্তিময়। কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়। শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে: ১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিংগের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিংগ গরম হয় না এবং সহবাসের উপযোগী হয় না। ২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লিঙ্গের যোনিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা বা যোনি

স্বপ্নদোষের প্রতিকার

  স্বপ্নদোষের প্রতিকার : স্বপ্নদোষের প্রতিকার করতে জীবনধারায় বদল আনা দরকার এবং ডাক্তারের সাহায্য নেওয়া উচিত। জীবনধারায় বদল আনার পাশাপাশি হস্তমইথুনের পৌনঃপুনিকতা কমানো এবং নিষিদ্ধ ছবি দেখা বন্ধ করতে হবে।  ধ্যান করলে মনোযোগ বাড়ে আর অভ্যন্তরীণ অনুভূতিগুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এর ফলে পুরুষরা অযাচিত কিছু কাজ করার থেকে নিজেদের আটকাতে পারবেন এবং এটি স্বপ্নদোষ বন্ধ করার জন্য ভীষণ উপকারি। ব্যায়াম এবং যোগাসন একজন পুরুষকে তার শরীর, মন ও মস্তিষ্কের ওপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রন রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত যোগাসন ও ব্যায়াম করলে সেসব যৌনকর্ম যা করলে স্বপ্নদোষ হতে পারে, আপনি তা নিজে আটকাতে পারবেন। আপনার খাদ্যাভ্যাসে বদল আনলেও স্বপ্নদোষ রুখে দেওয়া যায়। যেসব পুরুষের স্বপ্নদোষ হয়, তারা আম্লিক খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিন। এরপরও যদি রাত্রে ধাতুনির্গমন বন্ধ না হয় তো আপনাকে সেক্সোলজিস্টের পরামর্শ নিতে হবে এবং সঠিক চিকিৎসার দ্বারা স্বপ্নদোষের মূল কারণ যেটা সেটার নিরাময় করে আপনার হারানো শারীরিক শক্তি ও যৌনক্ষমতা ফেরত পাবেন। স্বপ্নদোষের প্রতিকার করা সহজ এবং এটির চিহ্নিতকরণ করা অত্যন্ত জরুরি যাতে পুরুষের যৌন-জীবন ব্যাহত

স্বপ্ন‌দোষ থে‌কে বাঁচার উপায়গু‌লো হ‌লো

  স্বপ্ন‌দোষ থে‌কে বাঁচার উপায়গু‌লো হ‌লোঃ স্বপ্ন‌দোষ শরীর ও ম‌নের জন্য উপকা‌রি। কিন্তু বে‌শি বে‌শি স্বপ্ন‌দোষ শরীর ও যৌন স্বা‌স্থ্যের জন্য ক্ষ‌তিকর। এটা থেকে মুক্তির প্রধান উপায় হচ্ছে পর্নগ্রাফি দেখা পরিহার করা।  প্রস্রাব আট‌কে রে‌খে ঘুমা‌নো উ‌চিত নয়, তাই ঘুমাতে যাবার আগে প্রস্রাব করে নিন।  মেয়েদের প্রতি বেশি আকৃষ্ঠ হওয়া যা‌বে না। তাছাড়া খারাপ ভাবনা, ছে‌লে-‌মে‌য়ে বা যৌনতার কল্পনা মাথা থে‌কে ঝেঁড়ে ফে‌লতে হ‌বে। ধর্মীয় অনুশাসন মে‌নে চল‌তে হ‌বে। ‌নিয়‌মিত নামায কালাম পড়া উ‌চিত। সবসময় আল্লাহকে হা‌জির-না‌যির ভাব‌তে হ‌বে। ‌*নি‌র্দিষ্ট সময় ঘুমা‌তে যান এবং নি‌র্দিষ্ট সম‌য়েই ঘুম থে‌কে উঠুন। এছাড়া অবশ্যই খুব ভো‌রে ঘুম থে‌কে ওঠার অভ্যাস গ‌ড়ে তুলুন। *ঘুমা‌নোর অন্তত ২ ঘন্টা পূ‌র্বেই খাবার খে‌য়ে নিন। রাতের খাবার খাওয়ার পর-পরই ঘুমাতে যাবেন না। কিছুক্ষণ হাটা-হাটি ও তারপর পড়াশুনা বা কাজ করুন। অযথা বিছানায় সময় দি‌বেন না। ‌ঘুমের প্র‌য়োজন না হ‌লে কখনই বিছানায়ও যা‌বেন না। *অ‌তি‌রিক্ত স্বপ্ন‌দোষ হ‌য়ে থাকলে সেটা অবশ্যই সমস্যা। সপ্তাহা‌ন্তে একবার থে‌কে মা‌ঝে মা‌ঝে দুইবার স্বাভা‌বিক হি‌সে‌বে গ্রহন ক

দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যার অতি সহজ সমাধান

  অনেক পুরুষেরা আছেন যারা দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা নিয়ে লজ্জার কারণে কারও সাথে কথা তো দূরের কথা ডাক্তারের কাছেও যেতে চান না। মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়ার কারণে এগুলো নিয়ে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করেছেন এবং তারা সুস্থতা লাভ করছে। দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যার অতি সহজ সমাধান: ১. সাধারনভাবে ডায়বেটিস বা অন্য ধরনের সমস্যা যেমন মানসিক অস্থিরতা বা দূশ্চিন্তা জনিতকারণে এ ধরণের সমস্যা হতে পারে। ২. বয়স বাড়ার সাথে সাথে ইজাকুলেশন এর মাত্রা বাড়ে কিন্তু যারা পি ই তে ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে তা নয়। তবে যে সব পুরুষ মিলনের সময় লিঙ্গ ঠিকমতো ঊথিত হচ্ছে কিনা বা কতক্ষণ উথিত থাকবে তা নিয়ে চিন্তা করে তাদের বীর্যপতন তাড়াতাড়ি হয়। এ সমস্যা থেকে সমধান পেতে হলে সর্বপ্রথম মাদকেকে না বলতে হবে। অধিক যৌন আবেগ খেকে দূরে থাকতে হবে। দুজনকেই দুজনকে সঠিকভাবে বুঝতে চেষ্টা করতে হবে। প্রথম থেকেই মৈথুন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। *ডাক্তারের পরামর্শের জন্য কল করুন সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। *যোগাযোগের মোবাইল নাম্বার: 01614-167677, 01616-045632 ( অনলাইনে রোগী দেখা হয় এবং ওষুধ কুরিয়ার করে নেওয়ার সারা বাংলাদেশে সুব্যাবস্থা আছে ) *চেম্বার

দ্রুত বীর্যপাতের কারণসমুহ

  দ্রুত বীর্যপাতের কারণসমুহ: ক) পুরুষাঙ্গের শিথিলতা: সব পুরুষ যৌনমিলনের সময় তাদের লিঙ্গের উত্থান ঠিকমতো হবে কি না তা নিয়ে চিন্তিত থাকেন কিংবা কতক্ষণ লিঙ্গ উত্থিত অবস্থায় থাকবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন,সেসব পুরুষের দ্রুত বীর্যস্খলন ঘটে। খ) ঘুমের অসুবিধা। গ) শারীরিক দূর্বলতা। ঘ) মাদকাসক্তি বা নেশাগ্রস্ততা। ঙ) মূত্রনালির সংক্রমন ও প্রদাহ। চ) বিভিন্ন রোগ যেমনঃ সিফিলিস,গনোরিয়া ইত্যাদি। ছ) কোন মাদকদ্রব্য বা ওষুধ সেবন, যার কারণে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে। জ) ডায়াবেটিস। ঝ) থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা। ঞ) বিভিন্ন হরমোন জনিত সমস্যা। ট) হৃদরোগ। ঠ) সার্জারি বা আঘাত জনিত কারণে স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হলে। যোগাযোগের মোবাইল নাম্বার: 01614-167677, 01616-045632 ( অনলাইনে রোগী দেখা হয়  এবং ওষুধ কুরিয়ার করে নেওয়ার সারা বাংলাদেশে সুব্যাবস্থা আছে ) চেম্বারের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর ১০, ঢাকা ১২১৬ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ আমরা কোনো ওয়ান টাইম ওষুধ মানে (এক ফাইল খাইলে যথেষ্ট ) এ রকম চিকিৎসা দিয়ে থাকি না।

যৌন শক্তি কমে যাওয়ার কারণ ও নিরাময়

  যৌন শক্তি কমে যাওয়ার কারণ ও নিরাময় ১.হৃত্‍পিন্ডের দূর্বলতার কারণে যৌনশক্তি কমে যায়। ২. বদহজমের কারণেও যৌনশক্তি কমে যায়। কেননা খাদ্য হজম না হওয়ার কারণে রক্ত তৈরী হয় না। ৩. যকৃত্‍ দুর্বল হওয়ার কারণে যৌনশক্তি কমে যায়। যকৃত্‍ হল মানুষের শরীরের রক্ত প্রস্ততকারীর অন্যতম একটি উপাদান। বিশেষ করে যকৃতের কাজই হলো রক্ত তৈরী করা। যকৃত্‍ দুর্বলের লক্ষণ হলো মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া, শরীরের রঙ অল্প হলদে হয়ে যাওয়া, সহবাসের সময় উত্তেজনা কমে যাওয়া। এসব যখন দেখা দেবে, তখন বুঝতে হবে যে তার যকৃত্ দুর্বল হয়ে গেছে। ৪.অনেক যুবকের মধ্যেই এ রোগটি বেশি দেখা যায়। তা হল সে নিজেকে দুর্বল মনে করে। এর সবচেয়ে বেশি যে কারণটি পাওয়া যায় তার ধারণা আমি মনে হয় সহবাসে হেরে যাব বা বেশিক্ষন টিকতে পারব না। এ হল তার অন্তরের দুর্বলতা। এ মানসিক রোগ যখন তার মনের মাঝে কাজ করতে থাকবে তখন ঠিক আসল সময়ে যৌনশক্তি কমে আসবে। সহবাসের ইচ্ছা করতেই হৃত্‍পিণ্ড জোরে ধকধক করতে থাকে। সহবাসের সময় বা সহবাসের পর এসব লোকেরা হাঁপিয়ে উঠে হৃদয়ের ওঠানামা বেশি করতে থাকে। ৫. আবার অনেকের মস্তিঙ্কের দুর্বলতার কারণেও যৌনশক্তি কমে যায়। যখন যৌনাঙ্গের শিরা দ

পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজগুলো কি?

  যৌন দুর্বলতায় নারী বা পুরুষ উভয়েই আক্রান্ত হতে পারেন তবে যৌন কাজে নারীর ভূমিকা অনেকখানি পরোক্ষ বিধায় পুরুষকেই এই সমস্যা নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন হতে দেখা দেয়। পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজগুলো কি কি? ১। যৌন ইচ্ছা বা সেক্সুয়াল ডিজায়ার থাকা। ২। লিঙ্গোত্থান বা ইরেকশন হওয়া যা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাবার কারণে হয়। ৩। পুরুষাঙ্গ দিয়ে ধাতু নির্গত হওয়া। এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা। এ সবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশনটিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ হলো মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের রক্তনালী সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়। কারণগুলোকে ঠিকভাবে চিহ্নিত করলে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যেতে পারে চিকিৎসা : যৌন দুর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তা হলে অবশ্যই ওই রোগের চিকিৎসা

যৌন সমস্যা এবং সমাধান:

  যৌন সমস্যা এবং সমাধান:   1. ইরেক্টাইল ডিসফাংশন:  এটি পুরুষত্বহীনতা নামেও পরিচিত, এটি তখন ঘটে যখন একজন মানুষ পায় না বা ইরেকশন রাখতে পারে না। বেশিরভাগ পুরুষই তাদের জীবনের কোনো না কোনো সময় এটি অনুভব করেন এবং এর কারণগুলি শারীরিক বা মানসিক হতে পারে। 2. অকাল বীর্যপাত: যখন একজন পুরুষ যৌনমিলনের সময় আসতে চায় তার চেয়ে তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়। এটি শুধুমাত্র একটি সমস্যা যদি এটি তাকে বা তার সঙ্গীকে বিরক্ত করে। কারণগুলির মধ্যে যৌন পারফরম্যান্স, চাপ, সম্পর্কের অমীমাংসিত সমস্যা বা বিষণ্নতা সম্পর্কিত উদ্বেগ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।  3. বিলম্বিত বীর্যপাত: এতে দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, অ্যালকোহল অপব্যবহার বা সার্জারি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এই সমস্যাটি কিছু মনস্তাত্ত্বিক কারণের কারণেও হতে পারে যেমন- বিষণ্নতা, উদ্বেগ, চাপ বা সম্পর্কের সমস্যা। যোগাযোগের মোবাইল নাম্বার: 01614-167677, 01616-045632 ( অনলাইনে রোগী দেখা হয়  এবং ওষুধ কুরিয়ার করে নেওয়ার সারা বাংলাদেশে সুব্যাবস্থা আছে ) চেম্বারের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স

আপনার সহধর্মিনী/স্ত্রী কি যৌন মিলনে অনিচ্ছুক?

  আপনার সহধর্মিনী/স্ত্রী কি যৌন মিলনে অনিচ্ছুক? আপনার ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও যৌন মিলন করতে চাই না? বেশি সময় ধরে আপনাকে তৃপ্তি দিতে পারে না? যৌন জীবনে আপনি অসুখী? তাহলে দেরি না করে আজই যোগাযোগ করুন ( Cure Point Consultancy). ডাক্তারের পরামর্শের জন্য কল করুন সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। যোগাযোগের মোবাইল নাম্বার: 01614-167677, 01616-045632 ( অনলাইনে রোগী দেখা হয় এবং ওষুধ কুরিয়ার করে নেওয়ার সারা বাংলাদেশে সুব্যাবস্থা আছে ) চেম্বারের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর ১০, ঢাকা ১২১৬ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ আমরা কোনো ওয়ান টাইম ওষুধ মানে (এক ফাইল খাইলে যথেষ্ট ) এ রকম চিকিৎসা দিয়ে থাকি না।