Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2023

পুরুষের যৌনশক্তি কমে যাওয়ার কারণ

  পুরুষের যৌনশক্তি কমে যাওয়ার কারণ: প্রাপ্তবয়স্ক একজন পুরুষের যৌনাকাঙ্ক্ষা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বর্তমানে এত ভেজাল খাবার এবং অলসতা ও বদভ্যাস আমাদেরকে ঘিরে আছে, যার ফলে যৌনক্ষমতা কমে যেতে থাকা খুব একটা অস্বাভাবিক নয়। একসময় ৫০-৬০ বছরেও পুরুষের যৌনক্ষমতা অটুট থাকতো কিন্তু এখন বয়স ৩০ এর উপরে গেলেই সবাই যৌনাকাঙ্ক্ষা এবং শক্তি হারাতে শুরু করে।  পুরুষের যৌনক্ষমতা কমে যাচ্ছে যেসব কারণে: ১। ধূমপান ও মদ্যপান : দিনে দিনে ধূমপান ও মদ্যপান যেন স্বাভাবিক নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকে তো এর সঙ্গে সঙ্গে আরও মারাত্মক ক্ষতিকারক নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ছেন। যে সকল পুরুষের ইডি বা লিঙ্গের উত্থানজনিত সমস্যা আছে তাদের বেশীরভাগই ধূমপান বা মদ্যপান করে থাকেন। ২। দুশ্চিন্তা : পুরুষের সফল জীবন সঙ্গী এখন স্ত্রী হতে পারেন না বরং দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ান অনেকেই। স্ত্রীর নানা রকম পেইন ধীরে ধীরে পুরুষের শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম নষ্ট করে দিতে থাকে যার থেকে বাদ যায় না যৌনক্ষমতাও। ৩। ওজন: ওজন বেশী থাকলে যৌন সঙ্গমের ইচ্ছাও কমে যেতে থাকে। আবার ওজন কম থাকাও ভালো নয়। ওজন স্বাভাবিকের থেকে কম থাকলে সেটাও যৌন

ঠিক কোন সমস্যা ডেকে আনে সেক্সে আসক্তি

  ঠিক কোন সমস্যা ডেকে আনে সেক্সে আসক্তি? সেক্সের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তির সমস্যা অনেকেই ভোগেন। অনেক সময়ই এই আসক্তি ডেকে আনে গুরুতর শারীরিক রোগ। আবার অনেক সময় প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় গভীর অবসাদে ভোগেন অনেকে।  ১। বাইপোলার ডিজঅর্ডার: এই মানসিক সমস্যায় ভুগলে সেক্সে প্রতি অসক্তি বাড়ে। বাইপালোর ডিজঅর্ডার থাকলে একজন মানুষের মধ্যে দুটো চরিত্র বাস করে। এই সমস্যায় যখন কেউ নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় পৌঁছে যায় তখন ঝুঁকিপূর্ণ সেক্সে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। ২। বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডার: যারা এই সমস্যায় আক্রান্ত হন তাঁরা অতিরিক্ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকেন। ফলে অনেক সময়ই সেক্স আসক্তির শিকার হয়ে পড়েন তাঁরা। ৩। শারীরিক নির্যাতনের শিকার: অনেক সময় ছোটবেলায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হলে সেক্সের প্রতি ভয় জন্মায়। বড় হয়ে সেই ট্রমা কাটাতে অনেকে সেক্সে‌ আসক্ত হতে চান। যাতে কোনও ভাবে সেই ট্রমা তাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে। ৪। অ্যাসপারগার’স সিনড্রোম: এই সমস্যায় বুদ্ধির বিকাশ হয় দেরিতে। কিন্তু বয়ঃসন্ধি থেকেই স্বাভাবিক চাহিদা তৈরি হয় শরীরে। নিজেদের অজান্তেই তাই এরা সেক্স আসক্তিতে ভুগতে থাকে। সেক্

বিছানায় সুখী করতে পারছেন না সঙ্গীকে?

 বিছানায় সুখী করতে পারছেন না সঙ্গীকে? অনিয়মিত জীবনধারা বাড়িয়ে তুলছে ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ,কোলেস্টেরলের মতো অসুখ। এর পাশাপাশি রোজকার কর্মব্যস্ত জীবনে প্রভাব ফেলছে। বাড়িয়ে তুলছে মানসিক সমস্যা। দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে মেজাজও পরিবর্তন হচ্ছে। এর সঙ্গেই ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছে যৌন স্বাস্থ্যও। খিটখিটে স্বভাব সম্পর্কে যেমন তিক্ততা বাড়িয়ে তুলছে তেমনই যৌনতার প্রতিও আগ্রহ হারাচ্ছেন বহু মানুষ। এর পিছনেও দায়ী আমাদের জীবনধারা। আর এখান থেকে ফিকে হচ্ছে দাম্পত্যের সুখ। বাড়ছে জীবনে অশান্তি। এই সমস্যাগুলো মহিলা, পুরুষদের মধ্যে নির্বিশেষে দেখা যাচ্ছে। পুরুষদের যৌন রোগ, ইরেক্টাইল ডিসফাংশন ও বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যাগুলোর সমাধান রয়েছে। শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বার করে দেওয়া হয় এবং এখান থেকে পুরুষদের মধ্যে বেড়ে ওঠে যৌন আকাঙ্ক্ষা।  হোমিওপ্যাথি,ন্যাচারালপ্যাথি, ডায়েট এন্ড নিউট্রিশন অকাল বীর্যপাত, পুরুষত্বহীনতা এবং কম সেক্স ড্রাইভ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এটি স্নায়ুর কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক চাপকে কমাতে সাহায্য করে। যৌন ক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করে এবং উন্নত করে। এটি শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গুণমান উ

সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ

  সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ: সিফিলিস প্রধান যৌন রোগগুলোর মধ্য অন্যতম। এটি একটি জটিল যৌন সংক্রামক রোগ। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ১২ মিলিয়ন মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। এ রোগ দেহে দীর্ঘকালীন জটিলতা দেখা দেয়। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না করালে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। আমাদের দেশে এ রোগের প্রভাব ব্যাপক, বিশেষ করে শহর এলাকায় রোগটি সচরাচর দেখা যায়। বন্দরনগরী ও শিল্পনগরীতে এ রোগটি সাধারণত দেখা যায়। সংক্রমণের উৎস কী : আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বক ও শ্লেষ্মাঝিল্লির ক্ষত, ক্ষত হতে নিঃসৃত রস, লালা, যোনি থেকে নিঃসৃত রস, যোনি থেকে নিঃসৃত রক্ত, বীর্য আক্রান্ত ব্যক্তির ঠোঁট ও মুখ। কিভাবে সংক্রমিত হয় : আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে সৃষ্ট সিফিলিটিক ক্ষত এর সরাসরি সংস্পর্শে এলে জনান্তরে এ রোগ ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি যৌনমিলন করলে। অনিরাপদ যৌনি মিলন, বিশেষ করে পায়ুপথে যৌন মিলন কিংবা মুখ মৈথুন কিংবা চুম্বন বিনিময় করলে। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত গ্রহণ করলে। রক্তসঞ্চালন বা ইনজেকশনের মাধ্যমে ও এ রোগ ছড়ায়। আক্রান্ত মা সন্তান জন্মদানের আগেই শিশুর দেহে বিস্তার ঘটিয়ে দেন। আক্রান্ত মায়ের দুধ পান করলে। বিশেষ করে

সঙ্গমের স্থায়িত্ব কতক্ষণ?

  সঙ্গমের স্থায়িত্ব কতক্ষণ?  পুরুষ-নারীর মধ্যে যৌন মিলনে বাড়তি উন্মদনা কে না চায়। রতিক্রিয়ায় সঙ্গী পারদর্শী না হলে এর চেয়ে দুঃখের বোধ হয় আর কিছুই হতে পারে না ৷ ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব সেক্সুয়াল মেডিসিনে প্রকাশিত এক গবেষণার ফলাফলে পাওয়া গেছে যে- সর্বোত্তম যৌন মিলনের সময়-ব্যপ্তি ৭ থেকে ১৩  মিনিট পর্যন্ত হয় ৷  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য দিয়েছেন যে বেস্ট সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স ৭-১৩ মিনিটের  ভিতর হয়। সমীক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলেছেণ ৩ মিনিটের  সেক্স  পর্যাপ্ত সময় হয় ৷ এই গবেষণা করা হয়েছিল পেনিট্রেটিব সেক্সের ক্ষেত্রে আদর্শ সময় কি এটা নির্ণয় করার জন্য৷ এজন্য আমেরিকান এবং কানাডিয়ান  যুগলদের রান্ডম সিলেকশানের মাধ্যমে প্রশ্ন করা হয়। তাদের সবার উত্তর  ছিল - ৭ থেকে ১৩  মিনিটের যৌন মিলন 'কাম্য বা বাঞ্চনীয়'। অন্য একটি গবেষনা মতে - যৌনবিষয়ে সঠিক শিক্ষা, অঞ্চল, চামড়ার রঙ এবং শারীরিক আকারের পার্থক্যের উপর ভিত্তি করে যৌনমিলনে সময়-ব্যপ্তির তারতম্য দেখা যায়। দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলি যেমন- বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার (বাদামী চামড়ার মধ্যম আকারের মানুষ) অর্থাত্‍ এই অঞ্

পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয় প্রতিকার কী?

  পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয় প্রতিকার কী? ইরেকটাইল ডিজফাংশন বা পুরুষের উত্থান ত্রুটিকে সহজ ভাষায় বলা হয় যৌন অক্ষমতা বা দুর্বলতা। পুরুষদের জন্য খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয় এটি। যৌনমিলনের পূর্বশর্ত পুরুষাঙ্গের যথাযথ উত্থান। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, মিলনের পূর্বে পুরুষের লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান ঘটছে না কিংবা ঘটলেও বেশিক্ষণ দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। ফলে পরিপূর্ণ ও সফল যৌনমিলনও সম্ভব হচ্ছে না।  এ ধরনের সমস্যায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন দম্পতি। আবার সংকোচ ও দ্বিধার কারণে চিকিৎসকের কাছে যান না বাজারচলতি চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে কবিরাজি হারবাল বা টোটকা চিকিৎসা নিয়ে আরও জটিলতায় পড়েন। তাই সংকোচ ভেঙে এ সমস্যা নিয়ে সঠিক পরামর্শ নিতে হবে।  প্রথমেই জানা যাক কেন হয় ইরেকটাইল ডিজফাংশন। পুরুষের লিঙ্গের উত্থান মূলত যৌন উদ্দীপনার সঙ্গে সম্পর্কিত। আর পুরুষের যৌন উদ্দীপনা খুবই জটিল একটি প্রক্রিয়া, যেটির সঙ্গে সরাসরি সংযোগ রয়েছে তাদের মস্তিষ্ক, হরমোন, আবেগ, স্নায়ু, পেশি ও রক্ত সংবহনতন্ত্রের। এগুলোর যেকোনো একটির সমস্যা বা অস্বাভাবিকতার কারণে ইরেকটাইল ডিজফাংশন হয়ে থাকতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপ, বিষণ্নতা বা অন্যান্য

ছেলেদের শারীরিক সমস্যা

  ছেলেদের শারীরিক সমস্যা? ছেলেদের একটি সমস্যা হল ধ্বজভঙ্গ বা লিঙ্গ শিথিলতা। এর কারণ মূলত হৃদরোগ, মধুমেহ, হরমোনের সমস্যা, স্নায়বিক দুর্বলতা, মানসিক উগ্বেগ, বয়সজনিত অসুখ, ধূমপান, ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া, যৌনাঙ্গে আঘাত প্রভৃতি। মেয়েদের মেনোপজের মতো ছেলেদেরও 'অ্যান্ড্রোপজ' হয়। এটি শুধু বয়স বাড়ার উপরেই নির্ভর করে নাদ্রুত বীর্যপাতের কারণ বিভিন্ন হতে পারে।  1. যৌন উত্তেজনার পরিমাণ বেশি থাকলে বীর্যপাত হতে পারে। 2. যৌন ক্রিয়াকলাপ করার সময় অতিরিক্ত চিন্তা হলে বীর্যপাত হতে পারে। 3. যৌন ক্রিয়াকলাপ চলার সময় অসুস্থ থাকলে থাকলে বীর্যপাত হতে পারে। 4. একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে বীর্যপাত হতে পারে। 5. জ্বর, সংক্ষার, ক্ষত, কিছু রোগ বা ঔষধ ব্যবহারের ফলে বীর্যপাত হতে পারে। 6. অতিরিক্ত ধুমপান বা মাদকসেবনের ফলে বীর্যপাত হতে পারে। উপরে উল্লিখিত কারণগুলি হল সাধারণত দ্রুত বীর্যপাতের কারণ। আপনি যদি এই সমস্যার সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনা করা উচিত। যে কোনো যৌন সমস্যার সমাধানে পরামর্শ এর জন্য ফোন করতে পারেন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। ডাক্তার এপয়েন্টমে

যৌন মিলনের উপযুক্ত সময় ভোর:

  যৌন মিলনের উপযুক্ত সময় ভোর: দাম্পত্য জীবনে সঙ্গীর সঙ্গে মিলন খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার তবে যখন তখন নয়, মিলনের একটি উপযুক্ত সময়ও আছে। হয়তো ভাবছেন মিলনের জন্যে সঠিক সময় রাত। কিন্তু এই ধারণাও আপনার ভুল কারণ মিলনের জন্য সঠিক সময় একেবারে ভোররাত।  ঠিক যখন সাধারণত আপনি হাঁটাহাঁটি কিংবা যোগব্যায়াম শুরু করার পরিকল্পনা করেন। ইতালির গবেষকদের মতে, এটিই সঙ্গমের সবচেয়ে উত্তম সময়। এই সময় ‘অর্গাজম’ হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকে। এছাড়া এসময় নারী এবং পুরুষ উভয়েরই টেস্টোস্টেরনের মাত্রা থাকে তুঙ্গে, যা যৌনমিলনের পূর্বশর্ত। সেক্স থেরাপিস্ট জেরাল্ডিন মায়ারসের মতে, এই সময় উভয়ের কর্মশক্তির মাত্রাও থাকে সর্বোচ্চ। মানসিকভাবে এই সময় জীবনের চাহিদাগুলো নিয়ে দুশ্চিন্তা কম থাকে বলে এটি মিলনের যথাযথ সময়। সূর্যের আলো মস্তিষ্কের হরমোন নিয়ন্ত্রণকারী অংশ ‘হাইপোথ্যালামাস’কে উদ্দীপ্ত করে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায়। গবেষকরা বলেন আমাদের বডি-ক্লক ‘সার্কাডয়ান রাইমস’ নামক জৈবিক প্রক্রিয়া পরিচালনা করে যা আমাদের মানসিকতা এবং কর্মশক্তির মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে। এমনকি একজন পুরুষ ঘুম থেকে জেগে ওঠার আগ থেকেই তার টেস্টোস্টেরনের মাত্রা তুঙ্

পুরুষদের যৌন সমস্যা মিটবে সহজেই:

  পুরুষদের যৌন সমস্যা মিটবে সহজেই: পুরুষদের যৌন সমস্যা এখনকার দিনের অন্যতম বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনিয়মিত জীবনযাপনই এর জন্য দায়ী। যৌন হরমোনের উৎপাদন কমে গেলে পুরুষদের এমন সমস্যা হওয়া স্বাভাবিক। তাই সুস্থ যৌনজীবন ফিরে পেতে কিছু নিয়ম মেনে চলা জরুরি। অতিরিক্ত ওজন: অনেকেই ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখেন না। এর ফলে নানা রোগ বাসা বাঁধে শরীরে।‌ তার মধ্যে অন্যতম হল শুক্রাণু উৎপাদন কমে যাওয়া। যৌনজীবন সুন্দর করতে হলে স্বাবাভিক রাখুন ওজন। অতিরিক্ত মদ্যপান: অনিয়মিত জীবনযাপনের বড় কারণ হল অতিরিক্ত মদ্যপান। একাধিক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বেশি মদ্যপানের ফলে শুক্রাণু উৎপাদন কমে যায়। তাই সুস্থ যৌনতা বজায় রাখতে মদ্যপানের অভ্যাস ছাড়তে হবে। ফোলেটসমৃদ্ধ খাবার: ফোলেট যৌন হরমোন উৎপাদনে সাহায্য করে। এতে পুরুষদের হারানো ক্ষমতা ফিরে আসে। তাই ফোলেট সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খান। পাতে রাখুন ব্রকলি, অ্যাভোকাডো, পালং শাক ইত্যাদি। কাঠবাদাম: টুকিটাকি খাবার খাওয়া তো চলতেই থাকে। তবে এই সময় তেলেভাজা ও ফাস্টফুড খাবার খাওয়ার ঝোঁকই বেশি থাকে। তার বদলে কাঠবাদাম ও বাদাম খেতে পারেন। এতে যৌন জীবন‌ অনেকটাই সুন্দর হবে। চিকিৎসকের

যেসব যৌন রোগ সবচেয়ে বেশি হয়:

  যেসব যৌন রোগ সবচেয়ে বেশি হয়: যৌন সঙ্গী যদি আক্রান্ত থাকেন তাহলে তার যৌনাঙ্গের তরল পদার্থ এবং মুখের লালায় উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস আপনার শরীরে প্রবেশ করতে পারে।বাংলাদেশে এক সময় সবচেয়ে বেশি পাওয়া যেত গনোরিয়া এবং সিফিলিস। তবে ইদানীং ভাইরাসজনিত যৌন রোগই সবচেয়ে বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এটা একবার শরীরে প্রবেশ করলে পুরোপুরি দূর করা যায় না। শরীরে ঘাপটি মেরে বসে থাকে। কিন্তু সঙ্গীর শরীরে প্রবেশ করে। অনেক সময় দেখা যায় দীর্ঘদিন পরে এর লক্ষণ প্রকাশ পায়। চিকিৎসা করে এটা দমিয়ে রাখা যায়। নিয়মিত ঔষধের উপর থাকতে হয়।  মূলত সাতটি যৌন রোগ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। গনোরিয়া, সিফিলিস, জেনিটাল হারপিস ছাড়াও ক্লামাইডিয়া, যৌনাঙ্গে আঁচিল, ট্রাইকোমোনিয়াসিস, হেপাটাইটিস বি এর মধ্যে অন্যতম। গর্ভাবস্থায় কোন নারীর সিফিলিস থাকলে রোগটি সন্তানের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত নিলেও এটি হতে পারে। ট্রাইকোমোনিয়াসিস হলে প্রায়শই পুরুষদের ক্ষেত্রে কোন লক্ষণ প্রকাশ পায় না। কিন্তু আক্রান্ত ব্যক্তি সঙ্গীর শরীরে তা ছড়ায়। অনেকের মধ্যে ধারণা রয়েছে যৌন রোগ একই কাপ, গ্লাস, প্লেট, চামচ, রেজর

লিঙ্গের ব্যায়াম করার সময় সাবধান

  লিঙ্গের ব্যায়াম করার সময় সাবধান: লিঙ্গ বড় করার উপায় নিয়ে নানা ব্যায়ামের কথা বলা হয় কিন্তু এর মধ্যেও কিছু জটিলতা ও ঝুঁকি আছে, তাই সাবধান।  ব্যায়ামের কারণে যে সমস্যা হতে পারে: *যদি পেনিসের সাথে জোর জবস্তি করেন সেক্ষেত্রে পেনিসের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। *পেনিস জয়েনিং লিগামেন্টেও ক্ষতি হলে উত্থিত হতে গেলে জটিলতা হতে পারে। *অনেক্ষেত্রে উত্থিত হতেও সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই খুব বেশি অতিরিক্ত কিছু না করাই উত্তম। *পুরুষাঙ্গ এবং হাত জীবানুমুক্ত না করে এক্সারসাইজ করলে চুলকানি ও ফুসকুড়ি হয়ে আরও বিপদ আনবে। *অধিক পরিমানে এক্সারসাইজ করলে হাতের আঙুলের ঘষায় পেনিসের চামড়ার ছাল ছিড়ে যেতে পারে। *লিঙ্গের মাথায় লাল রঙ এর স্পট দেখা দিতে পারে। *অনেক ক্ষেত্রে লিঙ্গের অসারতা দেখা দিতে পারে। *লিঙ্গের গায়ে কালশিটে দাগ ও লিঙ্গের শিরা কালো হয়ে যেতে পারে। লিঙ্গ সমস্যার সমাধান নিয়ে আরও প্রশ্ন করে উত্তর পেতে অথবা চিকিৎসা নিতে আজই যোগাযোগ করুন।  যে কোনো যৌন সমস্যার সমাধানে পরামর্শ এর জন্য ফোন করতে পারেন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে

অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাত কী?

  অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাত কী? অনিয়ন্ত্রিত বীর্যপাতের কয়েকটি ধরণ রয়েছে। যেমন: দ্রুত বীর্যপাত: পেনিট্রেশন বা সঙ্গম শুরুর আগেই বা কিছুক্ষণ পরই বীর্যপাত হয়ে যাওয়াকেই দ্রুত বা অকাল বীর্যপাত বলা হয়। মন্থর বীর্যপাত: খুবই মন্থর বীর্যপাত হওয়া বা বীর্যপাতের ইচ্ছা না জাগাই এ ধরণের সমস্যা। বিপরীতমুখী বীর্যপাত: পুরুষের বীর্যপাতের সময় বীর্য মূত্রনালি দিয়ে বের হয়ে আসে। তবে যৌন সমস্যার কারণে যদি মূত্রনালি দিয়ে বীর্য বেরিয়ে না এসে উল্টো চলে যায় অর্থাৎ মূত্রথলিতে প্রবেশ করে তবে তাকে বিপরীতমুখী বীর্যপাত বলে। কিছু ক্ষেত্রে অকাল ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটে মানসিক কারণে। যৌনতা সম্পর্কে অপরাধবোধে ভোগা যেমন কঠোর ধর্মীয় অনুশাসনে যারা বড় হয়েছেন তারা অনেকেই যৌনতাকে পাপ মনে করেন। তাদের ক্ষেত্রে এমনটা হতে পারে। এছাড়া সঙ্গীর প্রতি কম আকর্ষণ অনুভব এবং অতীতের কোনো সেক্সুয়াল ট্রমার কারণেও এমনটা হতে পারে। পুরুষের সবচেয়ে বেশি যে সমস্যাটি হয় তা হলো অকাল বীর্যপাত। সঙ্গমে নিজের সক্ষমতা বা ভালো সঙ্গম করার জন্য অতিমাত্রার তাগিদ থেকেও এমনটা হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ড্রাগস নেওয়ার কারণেও এমনটা হতে পারে। সাধারণত যারা ডায়াবেটিক রোগে ভোগেন তাদে

ছেলেদের যৌন সমস্যা

  ছেলেদের যৌন সমস্যা: জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই আছে সমস্যা আছে তার সমাধান। মানুষের যৌন জীবনে ও রয়েছে নানান রকম যৌন সমস্যা এবং সেই যৌন সমস্যার ও রয়েছে সমাধান। প্রতিটি মানুষই জন্মগতভাবে যৌবনের অধিকারী। জীবনের একটা নির্দিষ্ট সময়ে এই যৌবন মানুষের জীবনে আসে। এই সময়টাই মানুষের জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান সময়। এই সময়ে নারী ও পুরুষের দেহ-মনে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। এসময় একই সাথে নারী ও পুরুষদের নানা ধরনের যৌন সমস্যাজনিত প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়। যা তাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত করে। যৌন মিলনে সমস্যা, যৌনরোগ, গর্ভধারণে সমস্যা ইত্যাদি সব কিছুই যৌন সমস্যার মধ্যে ফেলা যায়। কাজেই যৌন সমস্যা বলতে ঠিক কি বোঝাতে চাইছ সেটা না জানলে উত্তর দেওয়া মুশকিল। ছেলেদের যৌন সমস্যা যেগুলো সুস্থ যৌনসঙ্গম ও যৌন তৃপ্তির পথে বাঁধা সৃষ্টি করতে পারে। ১. ছেলেদের যৌন সমস্যার সম্মন্ধে কথা বলতে গেলে প্রথমেই যেটা মনে আসে তা হল শীঘ্রপতন। পৃথিবীর প্রায় এক তৃতীয়াংশ পুরুষরা জীবনে কোন না কোন সময়ে যৌন সমস্যায় পড়ে থাকে। তবে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিয়ে শীঘ্রপতনের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। ২. শীঘ্রপতনের বিপরীত একটি যৌন সমস্যা হল বিলম্

লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা ও সমাধান

  লিঙ্গ উত্থান জনিত সমস্যা ও সমাধান: পেনিস শৈথিল্য হল এক প্রকারের যৌন রোগ। যা সাধারণত পুরুষাঙ্গ উত্থিত অবস্থাকে ধরে রাখতে পারে না। আবার কখনো উত্থিত অবস্থা থেকে নিস্তেজ অবস্থায় চলে যায়। এই সমস্যাটি এখন অনেক পুরুষের মধ্যে দেখা যায়। সাধারণত এই সমস্যাটির জন্য আমাদের অসচেতনতাই বেশি দায়ী। আমরা যদি জীবনে একটু সচেতন হতাম তবে এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতনা।  এই সমস্যাটি হবার জন্য আরো যে সকল বিষয় দায়ী তা হলো:- *ডায়াবিটিস। *স্নায়ুতাত্বিক সমস্যা। *অতিরিক্ত মাদকা শক্তি। *প্রোস্টোটেকটমি *হাইপোগোনাডিসম। *মানসিক অবসাধ বা দুশ্চিন্তা। *সংঙ্গিনীর প্রতি ঘৃনার অনুভূতি। *হৃদযন্ত্রের রোগ। আর এই ধরনের সমস্যা দেখা যাওয়ার সাথে সাথে ভাল একজন ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করতে হবে। যাতে করে দীর্ঘদিন ই সমস্যায় আপনার ভূগতে না হয়। কারণ তা না হলে দেখা যায় একটি রোগ থেকে আরেকটি রোগের সৃষ্টি হতে পারে।  যে কোনো যৌন সমস্যার সমাধানে পরামর্শ এর জন্য ফোন করতে পারেন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়)। এই দুইটা নাম্বার ছাড়া আর কোনো নাম্বার নেই। সুতরাং

দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান

  দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান: দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান এখন পুরুষদের একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। একে ইংরেজিতে বলা হয় প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন। অনেক পুরুষই মিলনের সময় নিজের বা সঙ্গীর চাহিদার চেয়ে দ্রুত বীর্যপাত করে। দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান যদি এটি খুব কমই ঘটে তবে সতর্ক হওয়ার কোন কারণ নেই। কিন্তু যদি নিয়মিত বীর্যপাত আপনার এবং আপনার সঙ্গীর চেয়ে দ্রুত হয় দ্রুত বীর্যপাত  তাহলে বুঝতে হবে আপনার যে সমস্যাটি হচ্ছে তাকে প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন বলা হয়। এই ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসা সহায়তা চাইতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি তিনজনের একজন পুরুষ দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যায় ভুগছেন। এটি একটি সাধারণ সমস্যা যা চিকিৎসা করা যেতে পারে। কিন্তু অনেক পুরুষ তাদের ডাক্তারের সাথে কথা বলতে বা চিকিৎসা নিতে নারাজ। বিশেষজ্ঞরা দেখেছেন যে শারীরিক কারণগুলিও দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু পুরুষের মধ্যে পুরুষত্বহীনতা দ্রুত বীর্যপাতের সাথে জড়িত। সেখানে আজ অনেক চিকিৎসা আছে যেমন ওষুধ, মনস্তাত্ত্বিক কাউন্সেলিং, এবং যৌন শিক্ষা। এগুলো আপনার এবং আপনার সঙ্গীর যৌনজীবনকে বীর্যপাতকে বিলম্ব

যৌন সমস্যার মূল কারণই হলো মানসিক অর্থাৎ মনের ব্যাপার

  যৌন সমস্যার মূল কারণই হলো মানসিক অর্থাৎ মনের ব্যাপার। মানসিক কারণ ছাড়া আর অন্য যে কারণগুলো রয়েছে ওইগুলো হলো ওষুধের প্রভাব। কিছু কিছু শারীরিক রোগ যেমন বহুমূত্র, কিছু কিছু স্নায়বিক সমস্যা, কিছু কিছু মূত্রনালী সংক্রান্ত রোগ ইত্যাদি। তবে আমাদের মূল আলোচ্য বিষয় হলো মনের ব্যাপার নিয়ে। একজন সুস্থ মানুষ তাকেই বলা যায় যিনি শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিকভাবে সুস্থ। তেমনি একজন মানুষের সুস্থ যৌন জীবনের জন্য প্রয়োজন পরিপূর্ণ শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা। যে কোনো ধরনের আবেগ বা উদ্বেগ মানুষের সুস্থ যৌনতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। উদ্বেগ হলো মনের কারণের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যৌন সমস্যা বিয়ের আগে বা পরেও দেখা দিতে পারে। একটি কথা মনে রাখতে হবে যে সুস্থ যৌনজীবনেরও মাঝে মাঝে পারিপার্শ্বিকতার কারণে যৌন সমস্যা দেখা দিতে পারে তবে তা ক্ষণস্থায়ী এবং অনেকটা স্বাভাবিক বলা যেতে পারে। মানুষের সবকিছুতেই একটা কৌতূহল থাকে। সেটা যৌন ক্ষমতার বেলায়ও বাদ যায় না। বিবাহের পূর্বে প্রায় সব ছেলেদের মাঝে একটা ব্যাপার পরিলক্ষিত হয় তা হলো সে যৌনভাবে কতখানি যোগ্য। এ নিয়ে তার চিন্তার শেষ থাকে না। সমস্ত কাজকর্ম পড়াশোনা সবকিছুর মধ্যে তার ম

বিবাহিত জীবনের যৌন সমস্যার কারণ ও চিকিৎসা

  বিবাহিত জীবনের যৌন সমস্যার কারণ ও চিকিৎসা? বিয়ে মানব জীবনের অপরিহার্য একটি অংশ। বিয়ের পর স্বামী ও স্ত্রীর সম্পর্ক হয় আত্মিক, মানসিক ও শারীরিক। আত্মিক ও মানসিক সম্পর্কের সাথে সাথে  শারীরিক সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সেটা সমস্যার কারণ হয় বিবাহিত জীবনের যৌন সমস্যা দেখা দিলে, আপাত দৃষ্টিতে এ সমস্যা পুরুষের মনে হলেও এর সাথে নারীর ভুমিকা অপরিসীম। নারীর সাহায্য ছাড়া পুরুষের এই সমস্যা থেকে মুক্ত হওয়া কখনই সম্ভব নয় । দুই জনের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে, প্রয়োজনে কাউন্সিলিং বা সঠিক  চিকিৎসার মাধ্যমে সমস্যা থেকে সমাধান সম্ভব।  পুরুষের দুটি সমস্যা হল: ১. লিঙ্গ যথেষ্ট শক্ত না হওয়া। ২. দ্রুত বীর্যপাত হওয়া। লিঙ্গ যথেষ্ট শক্ত না হওয়া কী? এটা এমন একটি অবস্থা যখন একজন পুরুষের লিঙ্গ সফল ভাবে যৌন মিলন করার মত যথেষ্ট শক্ত হয় না বা বেশিক্ষণ শক্ত থাকে না বা যৌন মিলন করার ইচ্ছা জাগে না। কী কী কারণে হতে পারে সমস্যাটি? ১. মস্তিষ্ক ২. আবেগ ৩. স্নায়ু ৪. হরমোন ৫. রক্তনালী ৬. মাংসপেশি এ ছাড়াও কিছু শারীরিক সমস্যাও থাকে যেমন: ১. হৃদরোগ, রক্তের চর্বি, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ওজন আধিক্য, ধূমপান, মদপান, পুরুষ হরমোন এর স