Skip to main content

পুরুষ যখন অক্ষম

 



পুরুষত্বহীনতা বা ধ্বজভঙ্গ হলো পুরুষাঙ্গের উত্থান জনিত একটি জটিল সমস্যা। এ অবস্থায় ব্যক্তি যৌনমিলনের অক্ষম হয়ে পড়ে।
ধ্বজভঙ্গ হলে পুরুষাঙ্গ সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে শিথিল হয়ে যায় অর্থাৎ সঙ্গম ও বীর্যপাতের জন্য যথেষ্ট দৃঢ় হতে পারে না এবং পুরুষাঙ্গ দৃঢ় হলেও তা খুব বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না।
সমস্যা অনিয়মিতভাবে দেখা দিলে চিন্তার কোনো কারণ নেই। তবে বারবার দেখা দিলে অবশ্যই বুঝতে হবে এটি কোনো গুরুতর রোগের লক্ষণ এবং এক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
পুরুষত্বহীনতা : প্রকৃত অর্থে এটি পুরুষের যৌনকার্যে অক্ষমতাকেই বুঝায়।
শ্রেণীবিভাগ : মূলত পুরুষত্বহীনতাকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়
ইরেকশন ফেইলিউর : অর্থাৎ পুরুষ লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা।
পেরিট্রেশন ফেইলিউর : অর্থাৎ লিঙ্গের যোনিদ্বারছেদনে ব্যর্থতা।
প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন : অর্থাৎ সহবাসে দ্রুত বীর্যস্খলন, তথা স্থায়ীত্বের অভাব।
কারণসমূহ : প্রধান প্রধান কারণগুলো হলো:
বয়সের পার্থক্য, পার্টনারকে অপছন্দ (দেহ-সৌষ্ঠব, ত্বক ও মুখশ্রী) দুশ্চিন্তা, টেনশন ও অবসাদ, ডায়াবেটিস, যৌনবাহিত রোগ (সিফিলিস, গণোরিয়া), রক্তে সেক্স-হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, যৌনাসন, সেক্স-এডুকেশনের অভাব।
দেখা যায় উঠতি বুয়সের যুবকরা হাতুড়ে ডাক্তারের খপ্পরে পড়ে বা স্বেচ্ছায় বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন নেয় অথবা ভুয়া ওষুধ সেবন করে। এটি মোটেই কাম্য নয়। কারণ এর পার্শ্বক্রিয়ায় শেষপর্যন্ত সত্যিকারভাবে পুরুষত্বহীনতার সম্ভাবনা দেখা দেয়যা থেকে পরবর্তীতে আরোগ্য লাভ করা অসম্ভব ওঠে।
যে কোনো যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধানে কিউর পয়েন্ট ( Cure Point Consultancy )আছে আপনার পাশে । সুতরাং আর দেরী না করে আজই যোগাযোগ করুন।
ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়)
আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ পূর্ব মনিপুর, Opposite-আল হেলাল হাসপাতাল, বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা - ১২১৬
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

Comments

Popular posts from this blog

ঠিক কোন সমস্যা ডেকে আনে সেক্সে আসক্তি

  ঠিক কোন সমস্যা ডেকে আনে সেক্সে আসক্তি? সেক্সের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তির সমস্যা অনেকেই ভোগেন। অনেক সময়ই এই আসক্তি ডেকে আনে গুরুতর শারীরিক রোগ। আবার অনেক সময় প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় গভীর অবসাদে ভোগেন অনেকে।  ১। বাইপোলার ডিজঅর্ডার: এই মানসিক সমস্যায় ভুগলে সেক্সে প্রতি অসক্তি বাড়ে। বাইপালোর ডিজঅর্ডার থাকলে একজন মানুষের মধ্যে দুটো চরিত্র বাস করে। এই সমস্যায় যখন কেউ নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় পৌঁছে যায় তখন ঝুঁকিপূর্ণ সেক্সে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। ২। বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডার: যারা এই সমস্যায় আক্রান্ত হন তাঁরা অতিরিক্ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকেন। ফলে অনেক সময়ই সেক্স আসক্তির শিকার হয়ে পড়েন তাঁরা। ৩। শারীরিক নির্যাতনের শিকার: অনেক সময় ছোটবেলায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হলে সেক্সের প্রতি ভয় জন্মায়। বড় হয়ে সেই ট্রমা কাটাতে অনেকে সেক্সে‌ আসক্ত হতে চান। যাতে কোনও ভাবে সেই ট্রমা তাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে। ৪। অ্যাসপারগার’স সিনড্রোম: এই সমস্যায় বুদ্ধির বিকাশ হয় দেরিতে। কিন্তু বয়ঃসন্ধি থেকেই স্বাভাবিক চাহিদা তৈরি হয় শরীরে। নিজেদের অজান্তেই তাই এরা সেক্স আসক্তিতে ভুগতে থ...

সঙ্গমের স্থায়িত্ব কতক্ষণ?

  সঙ্গমের স্থায়িত্ব কতক্ষণ?  পুরুষ-নারীর মধ্যে যৌন মিলনে বাড়তি উন্মদনা কে না চায়। রতিক্রিয়ায় সঙ্গী পারদর্শী না হলে এর চেয়ে দুঃখের বোধ হয় আর কিছুই হতে পারে না ৷ ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব সেক্সুয়াল মেডিসিনে প্রকাশিত এক গবেষণার ফলাফলে পাওয়া গেছে যে- সর্বোত্তম যৌন মিলনের সময়-ব্যপ্তি ৭ থেকে ১৩  মিনিট পর্যন্ত হয় ৷  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য দিয়েছেন যে বেস্ট সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স ৭-১৩ মিনিটের  ভিতর হয়। সমীক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলেছেণ ৩ মিনিটের  সেক্স  পর্যাপ্ত সময় হয় ৷ এই গবেষণা করা হয়েছিল পেনিট্রেটিব সেক্সের ক্ষেত্রে আদর্শ সময় কি এটা নির্ণয় করার জন্য৷ এজন্য আমেরিকান এবং কানাডিয়ান  যুগলদের রান্ডম সিলেকশানের মাধ্যমে প্রশ্ন করা হয়। তাদের সবার উত্তর  ছিল - ৭ থেকে ১৩  মিনিটের যৌন মিলন 'কাম্য বা বাঞ্চনীয়'। অন্য একটি গবেষনা মতে - যৌনবিষয়ে সঠিক শিক্ষা, অঞ্চল, চামড়ার রঙ এবং শারীরিক আকারের পার্থক্যের উপর ভিত্তি করে যৌনমিলনে সময়-ব্যপ্তির তারতম্য দেখা যায়। দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলি যেমন- বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার (বাদামী চা...

সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ

  সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ: সিফিলিস প্রধান যৌন রোগগুলোর মধ্য অন্যতম। এটি একটি জটিল যৌন সংক্রামক রোগ। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ১২ মিলিয়ন মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। এ রোগ দেহে দীর্ঘকালীন জটিলতা দেখা দেয়। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না করালে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। আমাদের দেশে এ রোগের প্রভাব ব্যাপক, বিশেষ করে শহর এলাকায় রোগটি সচরাচর দেখা যায়। বন্দরনগরী ও শিল্পনগরীতে এ রোগটি সাধারণত দেখা যায়। সংক্রমণের উৎস কী : আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বক ও শ্লেষ্মাঝিল্লির ক্ষত, ক্ষত হতে নিঃসৃত রস, লালা, যোনি থেকে নিঃসৃত রস, যোনি থেকে নিঃসৃত রক্ত, বীর্য আক্রান্ত ব্যক্তির ঠোঁট ও মুখ। কিভাবে সংক্রমিত হয় : আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে সৃষ্ট সিফিলিটিক ক্ষত এর সরাসরি সংস্পর্শে এলে জনান্তরে এ রোগ ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি যৌনমিলন করলে। অনিরাপদ যৌনি মিলন, বিশেষ করে পায়ুপথে যৌন মিলন কিংবা মুখ মৈথুন কিংবা চুম্বন বিনিময় করলে। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত গ্রহণ করলে। রক্তসঞ্চালন বা ইনজেকশনের মাধ্যমে ও এ রোগ ছড়ায়। আক্রান্ত মা সন্তান জন্মদানের আগেই শিশুর দেহে বিস্তার ঘটিয়ে দেন। আক্রান্ত মায়ের দুধ পান করলে। বিশেষ...