Skip to main content

পুরুষত্বহীনতার জন্য এই কারণগুলি দায়ী

 



আজকের পরিবর্তিত জীবনযাত্রার মাঝে পুরুষত্বহীনতা একটি সমস্যা যার ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দ্বিধা ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে কেবল মহিলারা নয়, পুরুষরাও এই সমস্যাটি কাউকে বলেন না,এটির চিকিৎসা করার জন্য তারা সঠিক ডাক্তারের কাছে যান না। পুরুষত্বহীনতা একটি ভয়াবহ সমস্যা।
পুরুষত্বহীনতার এমন একটি অবস্থা যেখানে পুরুষের শুক্রাণু শূন্যতা বা বীর্য না হওয়া। শুক্রানু হচ্ছে পুরুষের প্রজনন কোষ যা বীর্য এ থাকে, শুক্রানু খালি চোখে দেখা যায় না । উন্নত মানের ডায়াগনস্টিক সেন্টার / এন্ড্রোলোজি (Andrology) ল্যাবে বীর্য টেস্ট করে শুক্রানুর উপস্থিতি, সংখ্যা, আকৃতি , চলন শক্তি নির্নয় করেন ডাক্তার । বিজ্ঞান এখন এত বেশি অগ্রগতি করেছে যে এই সমস্যাটির প্রতিকার হতে পারে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে পুরুষদের মধ্যে এই এজোস্পার্মিয়া (Azoospermia) সমস্যাটি 12 থেকে 20 শতাংশ বেড়েছে।
শুক্রাণু শূন্যতা সমস্যার পিছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে-
১.ফলিকুলার স্ট্যামুলেটিং হরমোনের ঘাটতি
২.জিনগত কারণ
৩.কখনও কখনও কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপিও একটি কারণ
৪.ভুল জীবনযাপন
৫.খাদ্যাভ্যাস
৬.স্ট্রেস
৭.ইনফেকশন
৮.শুক্রানু উৎপাদন ঠিকমতো হয় কিনতু চলাচলের নালি বন্ধ থাকে
৯.হারনিয়া .হাইড্রসিল, প্রস্টেট এর অপারেশনের জন্য

শুক্রাণু শূন্যতার লক্ষণগুলি কী কী:

এজোস্পার্মিয়া (Azoospermia) সমস্যা সনাক্ত করতে অনেক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় যেমন সিম্যানের পরীক্ষা, রক্ত ​​পরীক্ষা, ট্রান্সারিটাল আল্ট্রাসাউন্ড, টিএসএইচ এবং এলএইচ পরীক্ষার মতো। এই পরীক্ষাগুলিতে সমস্যা অনুযায়ী এটি সহজেই চিকিৎসা করা যেতে পারে।

শুক্রাণু শূন্যতার চিকিৎসা সম্ভব:

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের মতে পুষ্টির ঘাটতি যেমন পরিপূরক খাবার দ্বারা কাটিয়ে উঠতে পারে তেমনি হোমিওপ্যাথিক ওষুধেও চিকিৎসা পাওয়া যায়।

যে কোনো যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধানে কিউর পয়েন্ট (Cure Point Consultancy) আছে আপনার পাশে। সুতরাং আর দেরী না করে আজই যোগাযোগ করুন।

ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়)

আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ পূর্ব মনিপুর, Opposite-আল হেলাল হাসপাতাল, বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা - ১২১৬

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

Comments

Popular posts from this blog

পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয় প্রতিকার কী?

  পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয় প্রতিকার কী? ইরেকটাইল ডিজফাংশন বা পুরুষের উত্থান ত্রুটিকে সহজ ভাষায় বলা হয় যৌন অক্ষমতা বা দুর্বলতা। পুরুষদের জন্য খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয় এটি। যৌনমিলনের পূর্বশর্ত পুরুষাঙ্গের যথাযথ উত্থান। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, মিলনের পূর্বে পুরুষের লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান ঘটছে না কিংবা ঘটলেও বেশিক্ষণ দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। ফলে পরিপূর্ণ ও সফল যৌনমিলনও সম্ভব হচ্ছে না।  এ ধরনের সমস্যায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন দম্পতি। আবার সংকোচ ও দ্বিধার কারণে চিকিৎসকের কাছে যান না বাজারচলতি চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে কবিরাজি হারবাল বা টোটকা চিকিৎসা নিয়ে আরও জটিলতায় পড়েন। তাই সংকোচ ভেঙে এ সমস্যা নিয়ে সঠিক পরামর্শ নিতে হবে।  প্রথমেই জানা যাক কেন হয় ইরেকটাইল ডিজফাংশন। পুরুষের লিঙ্গের উত্থান মূলত যৌন উদ্দীপনার সঙ্গে সম্পর্কিত। আর পুরুষের যৌন উদ্দীপনা খুবই জটিল একটি প্রক্রিয়া, যেটির সঙ্গে সরাসরি সংযোগ রয়েছে তাদের মস্তিষ্ক, হরমোন, আবেগ, স্নায়ু, পেশি ও রক্ত সংবহনতন্ত্রের। এগুলোর যেকোনো একটির সমস্যা বা অস্বাভাবিকতার কারণে ইরেকটাইল ডিজফাংশন হয়ে থাকতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপ, বিষণ্ন...

সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ

  সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ: সিফিলিস প্রধান যৌন রোগগুলোর মধ্য অন্যতম। এটি একটি জটিল যৌন সংক্রামক রোগ। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ১২ মিলিয়ন মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। এ রোগ দেহে দীর্ঘকালীন জটিলতা দেখা দেয়। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না করালে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। আমাদের দেশে এ রোগের প্রভাব ব্যাপক, বিশেষ করে শহর এলাকায় রোগটি সচরাচর দেখা যায়। বন্দরনগরী ও শিল্পনগরীতে এ রোগটি সাধারণত দেখা যায়। সংক্রমণের উৎস কী : আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বক ও শ্লেষ্মাঝিল্লির ক্ষত, ক্ষত হতে নিঃসৃত রস, লালা, যোনি থেকে নিঃসৃত রস, যোনি থেকে নিঃসৃত রক্ত, বীর্য আক্রান্ত ব্যক্তির ঠোঁট ও মুখ। কিভাবে সংক্রমিত হয় : আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে সৃষ্ট সিফিলিটিক ক্ষত এর সরাসরি সংস্পর্শে এলে জনান্তরে এ রোগ ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি যৌনমিলন করলে। অনিরাপদ যৌনি মিলন, বিশেষ করে পায়ুপথে যৌন মিলন কিংবা মুখ মৈথুন কিংবা চুম্বন বিনিময় করলে। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত গ্রহণ করলে। রক্তসঞ্চালন বা ইনজেকশনের মাধ্যমে ও এ রোগ ছড়ায়। আক্রান্ত মা সন্তান জন্মদানের আগেই শিশুর দেহে বিস্তার ঘটিয়ে দেন। আক্রান্ত মায়ের দুধ পান করলে। বিশেষ...

সঙ্গমের স্থায়িত্ব কতক্ষণ?

  সঙ্গমের স্থায়িত্ব কতক্ষণ?  পুরুষ-নারীর মধ্যে যৌন মিলনে বাড়তি উন্মদনা কে না চায়। রতিক্রিয়ায় সঙ্গী পারদর্শী না হলে এর চেয়ে দুঃখের বোধ হয় আর কিছুই হতে পারে না ৷ ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব সেক্সুয়াল মেডিসিনে প্রকাশিত এক গবেষণার ফলাফলে পাওয়া গেছে যে- সর্বোত্তম যৌন মিলনের সময়-ব্যপ্তি ৭ থেকে ১৩  মিনিট পর্যন্ত হয় ৷  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য দিয়েছেন যে বেস্ট সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স ৭-১৩ মিনিটের  ভিতর হয়। সমীক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলেছেণ ৩ মিনিটের  সেক্স  পর্যাপ্ত সময় হয় ৷ এই গবেষণা করা হয়েছিল পেনিট্রেটিব সেক্সের ক্ষেত্রে আদর্শ সময় কি এটা নির্ণয় করার জন্য৷ এজন্য আমেরিকান এবং কানাডিয়ান  যুগলদের রান্ডম সিলেকশানের মাধ্যমে প্রশ্ন করা হয়। তাদের সবার উত্তর  ছিল - ৭ থেকে ১৩  মিনিটের যৌন মিলন 'কাম্য বা বাঞ্চনীয়'। অন্য একটি গবেষনা মতে - যৌনবিষয়ে সঠিক শিক্ষা, অঞ্চল, চামড়ার রঙ এবং শারীরিক আকারের পার্থক্যের উপর ভিত্তি করে যৌনমিলনে সময়-ব্যপ্তির তারতম্য দেখা যায়। দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলি যেমন- বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার (বাদামী চা...