Skip to main content

সঙ্গমকালে লিঙ্গ শক্ত না হওয়ার কারন ও সমাধান ( Best Sexologist in Dhaka Near Me )

  

 

যৌন উত্তেজনা কালে বা যৌনতা বিষয়ক চিন্তা ভবনা করা কালে লিঙ্গ শক্ত না হওয়া সমস্যাটি অনেকেরই আছে। হতে পারে এটা তার মনের দুর্বলতা, হতে পারে এটা তার কোন শরীরিক সমস্যা। অনেকই লিঙ্গ ঠিকমত শক্ত না হওয়ার সমস্যায় ভুগছেন। লিঙ্গ শক্ত হয় না তার কারন কি? ( Cure Point Consultancy )



 

বিয়ের পর অনেকেরই লিঙ্গ উত্তেজনা সংক্রান্ত এমন সমস্যা হয়ে থাকে, ওটা নিয়ে অধিক চিন্তার কোন কারণ নেই, দুশ্চিন্তা পরিত্যাগ করে স্বাভাবিক জীবন যাপন করুন দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে। লিঙ্গ শক্ত বা উত্তেজিত হচ্ছেনা কেন এটা ভাবতে থাকলে তো আপনার মনে যৌন উত্তেজনাই আসবেনা।

 

লিঙ্গ উত্তেজিত করার চেষ্টা পরিত্যাগ করুন। মনে যৌন উত্তেজনা এলে লিঙ্গ নিজে থেকেই শক্ততা প্রাপ্ত হয়ে উঠবে। 

 

রাতে ঘুমের মাঝে বা সকালে ঘুম ভাঙ্গার সময় মাঝে মাঝে কি আপনার লিঙ্গ উত্তেজিত বা শক্ত হয়? যদি তাই হয় তো আপনার শারীরিক কোন সমস্যা নেই। এমন না হলেও অনেক ক্ষেত্রেই উত্তেজনার সমস্যার কারণ মূলত মানসিক। তাই আনন্দে থাকার চেষ্টা করুন। বৌকে ভালাবাসুন। এছাড়াও রোজ শারীরিক এক্সারসাইজ করুন ও ঠিকঠাক খাওয়া-দাওয়া করুন। এক্সারসাইজ করলে শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ হয় যা কামোত্তেজনা বৃদ্ধি করে।

 

যৌনজীবন সজীব রাখতে কল্পনার কোন জুড়ি নেই। নিয়মিত গান শুনে, সৃষ্টিশীল কাজ করে মন উৎফুল্ল রাখার চেষ্টা করুন। প্রত্যহ সকালে উঠে স্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে তা মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা দূরীকরণে সদর্থক ভূমিকা নেয়। আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর চেষ্টা করুন। বিশ্বাস করুন যে আপনিও সঙ্গমের মাধ্যমে স্ত্রীকে পুরোমাত্রায় আনন্দ দিতে সক্ষম।

 

হতাশা ও দুশ্চিন্তা পরিত্যাগ করে একটু ধৈর্য ধরুন,সবকিছু নিজে থেকেই ঠিক হয়ে যাবে। আর যদি তা না হয় তবে কোন ভাল চিকিৎসক দেখান। হাতুড়ের কাছে ভুল করেও যাবেন না। 

 

সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন।


Comments

Popular posts from this blog

ঠিক কোন সমস্যা ডেকে আনে সেক্সে আসক্তি

  ঠিক কোন সমস্যা ডেকে আনে সেক্সে আসক্তি? সেক্সের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তির সমস্যা অনেকেই ভোগেন। অনেক সময়ই এই আসক্তি ডেকে আনে গুরুতর শারীরিক রোগ। আবার অনেক সময় প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় গভীর অবসাদে ভোগেন অনেকে।  ১। বাইপোলার ডিজঅর্ডার: এই মানসিক সমস্যায় ভুগলে সেক্সে প্রতি অসক্তি বাড়ে। বাইপালোর ডিজঅর্ডার থাকলে একজন মানুষের মধ্যে দুটো চরিত্র বাস করে। এই সমস্যায় যখন কেউ নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় পৌঁছে যায় তখন ঝুঁকিপূর্ণ সেক্সে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। ২। বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডার: যারা এই সমস্যায় আক্রান্ত হন তাঁরা অতিরিক্ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকেন। ফলে অনেক সময়ই সেক্স আসক্তির শিকার হয়ে পড়েন তাঁরা। ৩। শারীরিক নির্যাতনের শিকার: অনেক সময় ছোটবেলায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হলে সেক্সের প্রতি ভয় জন্মায়। বড় হয়ে সেই ট্রমা কাটাতে অনেকে সেক্সে‌ আসক্ত হতে চান। যাতে কোনও ভাবে সেই ট্রমা তাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে। ৪। অ্যাসপারগার’স সিনড্রোম: এই সমস্যায় বুদ্ধির বিকাশ হয় দেরিতে। কিন্তু বয়ঃসন্ধি থেকেই স্বাভাবিক চাহিদা তৈরি হয় শরীরে। নিজেদের অজান্তেই তাই এরা সেক্স আসক্তিতে ভুগতে থ...

সঙ্গমের স্থায়িত্ব কতক্ষণ?

  সঙ্গমের স্থায়িত্ব কতক্ষণ?  পুরুষ-নারীর মধ্যে যৌন মিলনে বাড়তি উন্মদনা কে না চায়। রতিক্রিয়ায় সঙ্গী পারদর্শী না হলে এর চেয়ে দুঃখের বোধ হয় আর কিছুই হতে পারে না ৷ ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব সেক্সুয়াল মেডিসিনে প্রকাশিত এক গবেষণার ফলাফলে পাওয়া গেছে যে- সর্বোত্তম যৌন মিলনের সময়-ব্যপ্তি ৭ থেকে ১৩  মিনিট পর্যন্ত হয় ৷  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য দিয়েছেন যে বেস্ট সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স ৭-১৩ মিনিটের  ভিতর হয়। সমীক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলেছেণ ৩ মিনিটের  সেক্স  পর্যাপ্ত সময় হয় ৷ এই গবেষণা করা হয়েছিল পেনিট্রেটিব সেক্সের ক্ষেত্রে আদর্শ সময় কি এটা নির্ণয় করার জন্য৷ এজন্য আমেরিকান এবং কানাডিয়ান  যুগলদের রান্ডম সিলেকশানের মাধ্যমে প্রশ্ন করা হয়। তাদের সবার উত্তর  ছিল - ৭ থেকে ১৩  মিনিটের যৌন মিলন 'কাম্য বা বাঞ্চনীয়'। অন্য একটি গবেষনা মতে - যৌনবিষয়ে সঠিক শিক্ষা, অঞ্চল, চামড়ার রঙ এবং শারীরিক আকারের পার্থক্যের উপর ভিত্তি করে যৌনমিলনে সময়-ব্যপ্তির তারতম্য দেখা যায়। দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলি যেমন- বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার (বাদামী চা...

সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ

  সিফিলিস মারাত্মক যৌন রোগ: সিফিলিস প্রধান যৌন রোগগুলোর মধ্য অন্যতম। এটি একটি জটিল যৌন সংক্রামক রোগ। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ১২ মিলিয়ন মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়। এ রোগ দেহে দীর্ঘকালীন জটিলতা দেখা দেয়। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না করালে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। আমাদের দেশে এ রোগের প্রভাব ব্যাপক, বিশেষ করে শহর এলাকায় রোগটি সচরাচর দেখা যায়। বন্দরনগরী ও শিল্পনগরীতে এ রোগটি সাধারণত দেখা যায়। সংক্রমণের উৎস কী : আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বক ও শ্লেষ্মাঝিল্লির ক্ষত, ক্ষত হতে নিঃসৃত রস, লালা, যোনি থেকে নিঃসৃত রস, যোনি থেকে নিঃসৃত রক্ত, বীর্য আক্রান্ত ব্যক্তির ঠোঁট ও মুখ। কিভাবে সংক্রমিত হয় : আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে সৃষ্ট সিফিলিটিক ক্ষত এর সরাসরি সংস্পর্শে এলে জনান্তরে এ রোগ ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি যৌনমিলন করলে। অনিরাপদ যৌনি মিলন, বিশেষ করে পায়ুপথে যৌন মিলন কিংবা মুখ মৈথুন কিংবা চুম্বন বিনিময় করলে। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে রক্ত গ্রহণ করলে। রক্তসঞ্চালন বা ইনজেকশনের মাধ্যমে ও এ রোগ ছড়ায়। আক্রান্ত মা সন্তান জন্মদানের আগেই শিশুর দেহে বিস্তার ঘটিয়ে দেন। আক্রান্ত মায়ের দুধ পান করলে। বিশেষ...