Skip to main content

পুরুষদের শারিরীক সমস্যা কী কী জানেন?

 



পুরুষদের শারিরীক সমস্যা কী কী জানেন? 


যৌন সমস্যাজনিত অপর একটি গুরুতর ব্যাপার হল যৌন অনুভূতি কমে যাওয়া। এক্ষেত্রে বীর্যস্খলনের সময় বীর্য মূত্রনালী দিয়ে বের হওয়ার পরিবর্তে মূত্রথলীতে প্রবেশ করে। ফলে হস্তমৈথুন বা যৌনসঙ্গমের সময় অর্গ্যাজম হলেও বীর্য বের হয় না। মূত্রথলীর স্ফিংটার পেশী ঠিকমত কাজ না করলে এই ধরণের যৌন সমস্যা হয়। যৌন অনুভূতি পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের একটি সম্ভাব্য কারণ। রোগের উপর নির্ভর করে ওষুধের মাধ্যমে এই সমস্যার চিকিত্সা্ করা যায়।


আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছেলেদের যৌন সমস্যা হল ধ্বজভঙ্গ। এই রোগে লিঙ্গ একেবারেই উত্তেজিত হয় না বা হলেও স্বল্প সময়েই শিথীল হয়ে যায়। প্রায় পুরুষ জীবনের কোন না কোন সময় এই যৌন সমস্যায় উপনীত হয়। এই রোগের আধুনিক নাম ইরেকটাইল ডিসফাংশন। নানাবিধ শারীরিক বা মানসিক কারণে এই সমস্যা হতে পারে। শারীরিক কারণসমূহ হলো মূলত হৃদরোগ, মধুমেহ, হরমোনের সমস্যা, স্নায়বিক দুর্বলতা, বয়সজনিত অন্যান্য অসুখ, নেশাজাত দ্রব্য গ্রহণ, ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া, যৌনাঙ্গে আঘাত ইত্যাদি। মানসিক কারণসমূহ মধ্যে দুঃশ্চিন্তা, মানসিক রোগ, ইত্যাদি। তবে সুচিকিত্সায় এই রোগের নিরাময় সম্ভব। এছাড়াও নিয়মিত শারীরিক কসরত‍, বিশেষত এক্সারসাইজ বিশেষ উপকারী। তবে যদি মনে হয় যে ইরেকটাইল ডিসফাংশনের সমস্যা হচ্ছে তাহলে কোন ভাল সেক্সোলজিস্টের পরমর্শ নেওয়া উচিত্‍। উনি যথাযথ পরীক্ষা করে দেখবেন যে ধ্বজভঙ্গের কারণ শারীরিক না মানসিক এবং সেই অনুসারে চিকিত্সাহ করবেন।


যে কোনো যৌন সমস্যার সমাধানে পরামর্শ এর জন্য ফোন করতে পারেন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।


ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়)। এই দুইটা নাম্বার ছাড়া আর কোনো নাম্বার নেই। সুতরাং অন্য কোনো নাম্বার থেকে সেবা নিয়ে প্রতারিত হবেন না।


আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ নং বিল্ডিং,মেট্রোরেল পিলার নং ২৬৬ বরাবর পূর্ব মনিপুর,বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর ১০, ঢাকা ১২১৬

Comments

Popular posts from this blog

পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয় প্রতিকার কী?

  পুরুষের উত্থান ত্রুটি কেন হয় প্রতিকার কী? ইরেকটাইল ডিজফাংশন বা পুরুষের উত্থান ত্রুটিকে সহজ ভাষায় বলা হয় যৌন অক্ষমতা বা দুর্বলতা। পুরুষদের জন্য খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয় এটি। যৌনমিলনের পূর্বশর্ত পুরুষাঙ্গের যথাযথ উত্থান। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, মিলনের পূর্বে পুরুষের লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান ঘটছে না কিংবা ঘটলেও বেশিক্ষণ দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। ফলে পরিপূর্ণ ও সফল যৌনমিলনও সম্ভব হচ্ছে না।  এ ধরনের সমস্যায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন দম্পতি। আবার সংকোচ ও দ্বিধার কারণে চিকিৎসকের কাছে যান না বাজারচলতি চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে কবিরাজি হারবাল বা টোটকা চিকিৎসা নিয়ে আরও জটিলতায় পড়েন। তাই সংকোচ ভেঙে এ সমস্যা নিয়ে সঠিক পরামর্শ নিতে হবে।  প্রথমেই জানা যাক কেন হয় ইরেকটাইল ডিজফাংশন। পুরুষের লিঙ্গের উত্থান মূলত যৌন উদ্দীপনার সঙ্গে সম্পর্কিত। আর পুরুষের যৌন উদ্দীপনা খুবই জটিল একটি প্রক্রিয়া, যেটির সঙ্গে সরাসরি সংযোগ রয়েছে তাদের মস্তিষ্ক, হরমোন, আবেগ, স্নায়ু, পেশি ও রক্ত সংবহনতন্ত্রের। এগুলোর যেকোনো একটির সমস্যা বা অস্বাভাবিকতার কারণে ইরেকটাইল ডিজফাংশন হয়ে থাকতে পারে। এ ছাড়া মানসিক চাপ, বিষণ্নতা বা অন্যান্য

বিছানায় সুখী করতে পারছেন না সঙ্গীকে?

 বিছানায় সুখী করতে পারছেন না সঙ্গীকে? অনিয়মিত জীবনধারা বাড়িয়ে তুলছে ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ,কোলেস্টেরলের মতো অসুখ। এর পাশাপাশি রোজকার কর্মব্যস্ত জীবনে প্রভাব ফেলছে। বাড়িয়ে তুলছে মানসিক সমস্যা। দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে মেজাজও পরিবর্তন হচ্ছে। এর সঙ্গেই ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছে যৌন স্বাস্থ্যও। খিটখিটে স্বভাব সম্পর্কে যেমন তিক্ততা বাড়িয়ে তুলছে তেমনই যৌনতার প্রতিও আগ্রহ হারাচ্ছেন বহু মানুষ। এর পিছনেও দায়ী আমাদের জীবনধারা। আর এখান থেকে ফিকে হচ্ছে দাম্পত্যের সুখ। বাড়ছে জীবনে অশান্তি। এই সমস্যাগুলো মহিলা, পুরুষদের মধ্যে নির্বিশেষে দেখা যাচ্ছে। পুরুষদের যৌন রোগ, ইরেক্টাইল ডিসফাংশন ও বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যাগুলোর সমাধান রয়েছে। শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বার করে দেওয়া হয় এবং এখান থেকে পুরুষদের মধ্যে বেড়ে ওঠে যৌন আকাঙ্ক্ষা।  হোমিওপ্যাথি,ন্যাচারালপ্যাথি, ডায়েট এন্ড নিউট্রিশন অকাল বীর্যপাত, পুরুষত্বহীনতা এবং কম সেক্স ড্রাইভ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এটি স্নায়ুর কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক চাপকে কমাতে সাহায্য করে। যৌন ক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করে এবং উন্নত করে। এটি শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গুণমান উ

ঠিক কোন সমস্যা ডেকে আনে সেক্সে আসক্তি

  ঠিক কোন সমস্যা ডেকে আনে সেক্সে আসক্তি? সেক্সের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তির সমস্যা অনেকেই ভোগেন। অনেক সময়ই এই আসক্তি ডেকে আনে গুরুতর শারীরিক রোগ। আবার অনেক সময় প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় গভীর অবসাদে ভোগেন অনেকে।  ১। বাইপোলার ডিজঅর্ডার: এই মানসিক সমস্যায় ভুগলে সেক্সে প্রতি অসক্তি বাড়ে। বাইপালোর ডিজঅর্ডার থাকলে একজন মানুষের মধ্যে দুটো চরিত্র বাস করে। এই সমস্যায় যখন কেউ নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় পৌঁছে যায় তখন ঝুঁকিপূর্ণ সেক্সে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। ২। বর্ডারলাইন পার্সোনালিটি ডিজঅর্ডার: যারা এই সমস্যায় আক্রান্ত হন তাঁরা অতিরিক্ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকেন। ফলে অনেক সময়ই সেক্স আসক্তির শিকার হয়ে পড়েন তাঁরা। ৩। শারীরিক নির্যাতনের শিকার: অনেক সময় ছোটবেলায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হলে সেক্সের প্রতি ভয় জন্মায়। বড় হয়ে সেই ট্রমা কাটাতে অনেকে সেক্সে‌ আসক্ত হতে চান। যাতে কোনও ভাবে সেই ট্রমা তাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে। ৪। অ্যাসপারগার’স সিনড্রোম: এই সমস্যায় বুদ্ধির বিকাশ হয় দেরিতে। কিন্তু বয়ঃসন্ধি থেকেই স্বাভাবিক চাহিদা তৈরি হয় শরীরে। নিজেদের অজান্তেই তাই এরা সেক্স আসক্তিতে ভুগতে থাকে। সেক্